Thursday, January 23, 2014

জাতীয় পরিচয়পত্রে নিজের নাম, পিতা, মাতা, স্বামী, স্ত্রী ও অভিভাবকের নাম, জন্মতারিখ, রক্তের গ্রুপ এবং ঠিকানা সংশোধন কিংবা বদল করতে হতে পারে। এ জন্য প্রার্থীকে সাদা কাগজে ‘ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্প’-
এর পরিচালকেরকাছে আবেদন করতে হবে। এই আবেদন আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলায় প্রকল্প কার্যালয়ে পাওয়া ছক বা ফরমেও করা যায়। ফরম পূরণ করে প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দেওয়ার পর সেখান থেকে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (প্রাপ্তি নম্বরসংবলিত) দেওয়া হয়। এতে সংশোধিত জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়ার তারিখ উল্লেখ থাকবে। এই তারিখের সাত দিনের মধ্যে কাউন্টার থেকে সংশোধিত পরিচয়পত্র নিতে হবে। নাম সংশোধনঃ কেউ পরিচয়পত্রে থাকা নিজের নাম, পিতা, স্বামী কিংবা মাতার নাম সংশোধন করতে চাইলে তাকে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে এসএসসি বা সমমান সনদ, নাগরিকত্ব সনদ, জন্মনিবন্ধন সনদ, চাকরির প্রমাণপত্র, পাসপোর্ট, নিকাহনামা এবং পিতা, স্বামী কিংবা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি। আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত এসব নথি অবশ্যই সত্যায়িত হতে হবে। এ ক্ষেত্রে উল্লেখ করা নথির যার যেটি আছে, শুধু সেটি দিলেই চলবে। যেমন, যার শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসির কম, তাকে এসএসসি বা সমমানের সনদের ফটোকপি জমা দিতে হবে না। আবার কেউ যদি চাকরি না করেন, তাকে চাকরির প্রমাণপত্র দিতে হবে না। আবার পাসপোর্ট না থাকলে তা দেওয়ার দরকার নেই।
নাম পরিবর্তনঃ জাতীয় পরিচয়পত্রে নিজের নাম বদল করতে হলে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে এসএসসি বা সমমানের সনদের সত্যায়িত ফটোকপি (শিক্ষাগত যোগ্যতা এর নিচে হলে দেওয়ার দরকার নেই), বিবাহিত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে স্ত্রী বা স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে সম্পাদিত এফিডেভিট এবং জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত নাম পরিবর্তনসংক্রান্ত বিজ্ঞাপনের কপি। নাম পরিবর্তনের জন্য প্রার্থীকে শুনানির দিন প্রকল্পের কার্যালয়ে কাগজপত্রের মূল কপিসহ হাজির হতে হবে।
স্বামীর নাম সংযোজন বা বাদ দেওয়াঃ বিয়ের পর কেউ জাতীয় পরিচয়পত্রে স্বামীর নাম যুক্ত করতে চাইলে তাকে কাবিননামা ও স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্র আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে। আর বিবাহবিচ্ছেদের কারণে স্বামীর নাম বাদ দিতে চাইলে আবেদনকারীকে তালাকনামার সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে।
পিতা বা মাতার নাম পরিবর্তনঃ পিতা বা মাতার নাম পরিবর্তন করতে হলে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে এসএসসি বা এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষার সনদ অথবা রেজিস্ট্রেশন কার্ড। পিতা বা মাতার পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। পিতা বা মাতা বা উভয়ে মৃত হলে দিতে হবে ভাই বা বোনের পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। পিতা-মাতার নাম পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা আবেদনকারীর সাক্ষাৎকার নিতে পারেন।
জন্মতারিখ সংশোধনঃ যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা সমমানের, তাদের আবেদনপত্রের সঙ্গে এসএসসি বা সমমানের সনদের সত্যায়িত ফটোকপি জমা দিতে হবে। বয়সের পার্থক্য অস্বাভাবিক না হলে প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখ করা তারিখে সংশোধিত পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়। অস্বাভাবিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সনদের মূল কপি প্রদর্শন কিংবা ব্যক্তিগত শুনানিতে অংশ নিতে হতে পারে। যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা সমমানের কম, তাদের জন্মতারিখ সংশোধনের জন্য আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়ার আগের তারিখে পাওয়া সার্ভিস বুক বা এমপিওর কপি, ড্রাইভিং লাইসেন্স, জন্ম সদন, নিকাহনামা, পাসপোর্টের কপি প্রভৃতি। এ ক্ষেত্রে প্রকল্প কার্যালয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বা প্রকল্প পরিচালক আবেদনকারীর সাক্ষাৎকার নিয়ে থাকেন। এ ছাড়া দরকার হলে সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কর্মকর্তার মাধ্যমে সরেজমিনে তদন্ত করা হয়।
ঠিকানা সংশোধনঃ জাতীয় পরিচয়পত্রে থাকা বর্তমান ঠিকানা ও ভোটার এলাকা বদল করার সুযোগ আছে। তবে সারা বছর সেই সুযোগ মেলে না। এটা শুধু ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার সময় করা যাবে। বর্তমানে হালনাগাদ করার কাজটি করা হয় শুধু জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে। সারা বছর ভোটার এলাকা বদলের সুযোগ থাকে না কেন, জানতে চাইলে প্রকল্পের কমিউনিকেশন অফিসার দেবাশীষ কুণ্ডু বলেন, ‘আমাদের দেশে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলা, সিটি করপোরেশন ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন ভিন্ন ভিন্ন সময়ে হয়। দেখা যায়, একই বছর একাধিক নির্বাচন হয়। একই বছরে কেউ যাতে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা ও সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোট দিতে না পারেন, তাই সারা বছর ভোটার এলাকা বদলের সুযোগ দেওয়া হয় না।’ হালনাগাদ করার সময় ভোটার এলাকা বদল করতে হলে নতুন ঠিকানার উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিস থেকে দেওয়া ফরম-১৩ অথবা ফরম-১৪ পূরণ করে উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে। তবে ঠিকানা পরিবর্তন না করে সংশোধন (বানান, বাড়ির নম্বর, সড়ক নম্বর ভুল থাকলে) করার সুযোগ ঢাকার প্রকল্প কার্যালয়ে রয়েছে। এ ছাড়া স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন বা এর কোনো তথ্য সংশোধনেরও সুযোগ আছে। ঠিকানার ছোটখাটো ভুল সংশোধন বা স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তনের সুযোগ সারা বছরই থাকে। এ জন্য আবেদনপত্রের সঙ্গে প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিতে হবে পরিবারের কোনো সদস্যের পরিচয়পত্রের কপি, গ্যাস, বিদ্যুৎ, টেলিফোন বিলের যেকোনো একটির কপি বা কর দেওয়ার কপি। আরও জমা দিতে হবে চেয়ারম্যান বা ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়নপত্র। স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ওই ঠিকানায় নিজের নামে বা পিতা বা মাতার নামে থাকা জমি বা ফ্ল্যাটের দলিলের সত্যায়িত ফটোকপিও জমা দিতে হবে।
রক্তের গ্রুপ সংশোধনঃ রক্তের গ্রুপ সংশোধন করতে হলে মেডিকেল প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।
বিবিধ সংশোধনঃ জাতীয় পরিচয়পত্রে কোনো নামের আগে পদবি, উপাধি, খেতাব ইত্যাদি সংযুক্ত করা যাবে না। পিতা বা স্বামী বা মাতাকে মৃত উল্লেখ করতে চাইলে মৃত্যুর সনদ দাখিল করতে হবে। জীবিত পিতা বা স্বামী বা মাতাকে ভুলক্রমে মৃত হিসেবে উল্লেখ করার কারণে পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয়পত্রের কপি দাখিল করতে হবে।
হালনাগাদ কর্মসূচির পরিচয়পত্র সংশোধনঃ ২০০৯ সালে হালনাগাদ কর্মসূচির সময় যাদের নাম ভোটার তালিকায় যুক্ত হয়েছে, তাদের জাতীয় পরিচয়পত্রে কোনো ভুল থাকলে বা হারিয়ে গেলে তাদের ২০১০ সালের ডিসেম্বরের পর প্রকল্প কার্যালয়ে যোগাযোগ করতে হবে।
পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলেঃ পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে সংশ্লিষ্ট থানায় ভোটার নম্বর বা আইডি নম্বর উল্লেখ করে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে হবে। এরপর জিডির মূল কপিসহ প্রকল্প কার্যালয় থেকে নেওয়া ছকের আবেদনপত্র নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিয়ে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র নিতে হবে। প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখ করা তারিখে ডুপ্লিকেট পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়।
যাঁরা এখনো পরিচয়পত্র ওঠাননিঃ ঢাকা সিটি করপোরেশনের যেসব বাসিন্দা (ডেমরা, যাত্রাবাড়ী, কদমতলী, শ্যামপুর থানা ছাড়া) ২০০৭-০৮ সালে পরিচয়পত্রের জন্য সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেছেন, কিন্তু সেটি সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে গিয়ে আর আনেননি, তাঁরা প্রকল্প কার্যালয়ে গিয়ে মূল প্রাপ্তি রসিদ জমা দিয়ে সেই পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে পারবেন। ডিসিসির বাইরে ঢাকা জেলার অন্যান্য উপজেলা বা থানার বাসিন্দা কিংবা দেশের অন্য কোনো জেলার বাসিন্দারা পরিচয়পত্র নির্দিষ্ট সময়ে না উঠিয়ে থাকলে, তাঁদের প্রাপ্তি রসিদ সংশ্লিষ্ট উপজেলা, থানা বা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার মন্তব্যসহ প্রাপ্তি রসিদ জমা দিয়ে পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে পারবেন। তাঁদের মূল প্রাপ্তি রসিদ প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিয়ে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র গ্রহণ করতে হবে। প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখ করা তারিখে তাঁদের পরিচয়পত্র দেওয়া হবে।
অভিবাসীরা যেভাবে জাতীয় পরিচয়পত্র পাবেনঃ অভিবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়ার সুযোগ আছে। এ জন্য তাঁদের অবশ্যই দেশে আসতে হবে। তাঁদের থাকতে হবে পাসপোর্ট। আর তাতে বাংলাদেশে আসার সিল (অ্যারাইভাল সিল) থাকতে হবে। কারও যদি পাসপোর্ট না থাকে, তবে তাঁকে এমন কোনো কাগজ দেখাতে হবে, যেটা প্রমাণ করে যে তিনি বিদেশে ছিলেন। পাসপোর্ট বা সেই প্রমাণপত্র নিয়ে তাঁকে যেতে হবে তাঁর থানা বা উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ে। সেখানে জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়া এবং ভোটার হওয়ার আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। সেখানে নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে আবেদনকারীকে ফরম ও আনুষঙ্গিক কাগজপত্র নিয়ে আসতে হবে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে। সেই দপ্তর থেকে সব কাগজপত্র ডাকযোগে পাঠিয়ে দেওয়া হবে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের অধীনে থাকা ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্পের দপ্তরে। তবে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে কাগজপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষ করে আবেদনকারী সেগুলো হাতে হাতে নিয়ে আসতে পারেন প্রকল্পের কার্যালয়ে। এখানে আবেদনকারীর ছবি তোলা হবে, নেওয়া হবে হাতের ছাপ ও চোখের (আইরিশ) স্ক্যান। এসব কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর আবেদনকারীকে প্রাপ্তি রসিদ দেওয়া হবে। তাতে আবেদনকারীকে ১৫ দিন পর আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলায় প্রকল্পের দপ্তর থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে যাওয়ার জন্য বলা হবে। তখন অবশ্যই প্রাপ্তি রসিদ আবেদনকারীর সঙ্গে থাকতে হবে।
নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র পেতে হলেঃ বাংলাদেশে কারও বয়স ১৮ বছর হলেই কেবল তিনি ভোটার তালিকায় নাম ওঠাতে পারেন। সে ক্ষেত্রে যাঁদের বয়স এখন ১৮ হচ্ছে, তাঁরা কি ভোটার হতে পারবেন? এ বিষয়ে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্পের কমিউনিকেশন অফিসার দেবাশীষ কুণ্ডু জানান, প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী তাঁদের ভোটার তালিকায় নাম ওঠার কথা। কিন্তু এখন শুধু জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় নাম ওঠানোর সুযোগ রাখা হচ্ছে। সারা বছর ভোটার তালিকায় নাম ওঠানোর সুযোগ নেই কেন—জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখন শুধু একটি কার্যালয়ে ভোটার তালিকা ও জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি এবং এগুলো রক্ষণাবেক্ষণ করা হচ্ছে। নতুন কারও জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি করতে গেলে সংশ্লিষ্ট এলাকার ভোটার তালিকায় তাঁর নাম ওঠাতে হয়। এটি অনেক বড় একটি প্রক্রিয়া। কিন্তু পর্যাপ্ত জনবল ও সহায়ক সরঞ্জামের অভাবে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে জটিলতায় পড়তে হয়। এই জটিলতা এড়াতে আপাতত সারা বছর ভোটার তালিকায় নাম ওঠানোর সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। দেশের প্রতিটি উপজেলায় সার্ভার স্টেশন তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এসব স্টেশনে ভোটার তালিকা তৈরি ও বিতরণের কাজ করা হবে। এগুলোয় কার্যক্রম শুরু হলে যখন যাঁর বয়স ১৮ বছর হবে, তখন তিনি ভোটার তালিকায় নাম ওঠাতে পারবেন। এখন ১৮ বছর পূর্ণ হওয়া মাত্রই জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরির সুযোগ থাকছে তাঁদেরই, যাঁদের চিকিৎসা, পড়াশোনা বা কাজের জন্য বিদেশে যেতে হবে। এ জাতীয় কোনো প্রয়োজনীয়তার প্রমাণ দেখাতে হবে।
যোগাযোগঃ ভোটার তালিকাসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জানতে হলে নগরবাসীকে যোগাযোগ করতে হবে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্পের আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলার কার্যালয়ে।

Related Posts:

  • [একজন আশরাফুল এবং আমরা] আমাদের দেশে সবসময়েই অপরাধ করে পার পেয়ে যায় রুই , কাতলা, রাঘব বোয়ালরা আর ধরা পরে শুধু চুনোপুটিরা।উদাহরন :আশরাফুল। আমরা চুনোপুটিদের পিন্ডি চটকাতে প্রস্তুত।আর রাঘব বোয়ালদের মাথায় তুলে নাচি। ব্যাপারটা … Read More
  • ক্রিকেট স্লেজিং!  মজার মজার সেইসব বিখ্যাত উক্তি ১। ভিভ রিচার্ডস ও গ্রেগ থমাস গ্ল্যমারগন ও সমারসেটের একটা কাউন্টি ম্যাচে গ্ল্যমারগনের পেস বোলার গ্রেগ থমাস বল করছিলেন স্যার আইজ্যাক ভিভিয়ান অ্যান্ড্রু রিচার্ডসকে। পর পর দুটি বলে ভিভ… Read More
  • Great Women of Islam Great Women of Islam By: Mahmood Ahmad Ghadanfar This book is about the life stories of the Mothers of the Believers and 16 other Sahabyat who had been given the good news of the paradise in this world by Prophet Muhamm… Read More
  • Argentina SQUAD in Today World Cup Qualifying : Argentina - Colombia macth Squad Sergio Romero Goalkeeper 1 Mariano Gonzalo Andújar Goalkeeper 12 Cristian Alvarez Goalkeeper - Agustí­n Orión Goalkeeper - Óscar Ustari Goalkeeper - … Read More
  • How To Protect Yourself From Jinn & Shaytaan How To Protect Yourself From Jinn & Shaytaan By: Waheed Abdussalam Baly. This book first confirms the existence of Jinn, aspects of their existence, and the effects of their activities, their lifestyle, for both … Read More

0 comments:

Marque slider

আপনাকে FreeTalk এ স্বাগতম Thank you for come Here

FreeTalk. Powered by Blogger.

Popular Posts

Blog Archive