Friday, December 20, 2013

Free Talk: Big to Bigger - Secrets to Growing Your Small Busi...: I never set out to run a company. I left Corporate America and started my individual consulting practice assuming I'd always be a...

Free Talk: Big to Bigger - Secrets to Growing Your Small Busi...: I never set out to run a company. I left Corporate America and started my individual consulting practice assuming I'd always be a...




All too often Performance Reviews are experienced as an unavoidable and rather meaningless exercise. The manager is unskilled at speaking the truth, whether praise or criticism. The recipient is unskilled at asking for more. Both people may be very well intentioned but the time spent seems perfunctory rather than empowering.
So, here’s a list of questions you can pick and choose from to advance the usefulness of your own Performance Reviews when you are the recipient. And you can think through your answers ahead of time when you are the manager and have to provide reviews for your team members.
They are in no particular order and some of them will not apply to your particular circumstance.
* What is your criteria for the evaluation you’ve made of my performance?
* What preparations have you gone through to rate me and give me feedback?
* Please describe in detail what I can do in the short term to improve.
* What will it take for me to be considered for a promotion, or a raise, or a bonus?
* Can I get a coach, or a mentor? And if so, what is the process?
* Are you open to feedback on what more I’d like from you going forward?
* I’d like to mentor someone, would that be appropriate?
* What are the top 3 priorities for the most important long term improvements I can make to enhance my career?
* In what ways am I a good fit for this company’s culture? Where do I not fit in quite so well?
* Please describe how you see my performance: with my team, in meetings, handling my successes and my limitations.
* Please describe how you see my talents and abilities.
* How can I best advance my career in the company, and beyond the company?
* What does this company most need from me at this time?
* How is my performance score calibrated?
* What impact have I had on my team, the organization, and the company?
* Where do you see me on the promotion ladder?
* What are my weaknesses and what can I do to grow stronger in those areas?
* How do I best represent the organization to the rest of the company?
* What do I need to do to expand my scope of responsibility?
* How do you feel about my taking the initiative to open up this discussion with you?
As you can see, some of these questions won’t apply in every instance. And in many cases you’ll want to change the language to fit the terms used in your company.
But, the key here is to take charge of your career and by getting the most from your performance reviews you let your manager know how serious you are about it.
I look forward hearing about your experiences with your own performance reviews—giving them and receiving them.


ফেসবুকের ভালো, সুন্দর, গুরুত্বপূর্ণ দিক যেমন রয়েছে, তেমনি বিপত্তিও কম নয়৷ মাঝেমাঝেই দেখা যায়, আপনার কোনো বন্ধু জানাচ্ছেন, অমুক নায়িকার তমুক ভিডিও দেখা যাচ্ছে এই লিংকে৷ কখনো থাকছে ওজন কমানোর টিপস৷ এসব আসলে ফাঁদ ৷
বিশ্বের সবচেয়ে বড় অনলাইন সামাজিক যোগাযোগ সাইট ফেসবুককে ঘিরে আরো কয়েকটি ওয়েবসাইট রয়েছে৷ এসব সাইটের একটি হচ্ছে অলফেসবুক ডটকম। বলা হয়, অনানুষ্ঠানিক ফেসবুক ব্লগ এটি৷ এই সাইটে ফেসবুক সম্পর্কিত নিত্য নতুন বিভিন্ন তথ্য প্রকাশ করা হয়৷ ২৭ মে সাইটটি স্ক্যামবুকের নিজস্ব লেখক মিরান্ডা পেরির সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে৷ এতে ফেসবুক স্ক্যাম বা আপদ থেকে বাঁচার বিভিন্ন উপায় জানানো হয়েছে৷ সেখান থেকে অংশবিশেষ তুলে ধরা হলো এখানে:
সোর্স সম্পর্কে নিশ্চিত হন
মাঝে মাঝেই দেখা যায় কোনো একজন ফেসবুক ব্যবহারকারীর প্রোফাইল থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিভিন্ন সন্দেহজনক লিংক শেয়ার হচ্ছে৷ এ ধরনের লিংকে যিনি ক্লিক করবেন, তার কম্পিউটারেও মেলওয়্যার ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং তিনিও একইভাবে তার বন্ধুদের সঙ্গে নিজের অজান্তে সেই লিংক শেয়ার করতে পারেন৷
পেরি বলছেন, সামান্য একটু সতর্ক হলেই এই বিপত্তি থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব৷ বিশেষ করে লিংকটি যিনি শেয়ার করেছেন এবং কি ধরনের লিংক শেয়ার করছেন সেদিকে একটু মনোযোগী হলেই এ ধরনের সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যেতে পারে৷
উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, যদি দেখেন আপনার কোনো বন্ধু ‘রেহানার সেক্স টেপ’ নামক কিছু শেয়ার করছে, তাহলে মোটামুটি নিশ্চিতভাবে ধরে নিতে পারেন লিংকটি ভুয়া এবং স্প্যামাররা আপনাকে বিপদে ফেলতেই এরকম লিংক ছড়াচ্ছে৷ এক্ষেত্রে সেই লিংকে ক্লিক না করে, যেই ব্যক্তির টাইমলাইন থেকে লিংকটি আসছে, তাকে অফলাইনে ফোন করাই ভালো৷ নিদেনপক্ষে তাকে ফেসবুকে একটি ম্যাসেজ পাঠিয়ে হলেও বলা যেতে পারে, আপনি যে লিংকটি শেয়ার করছেন, সেটি কি জেনেশুনে নাকি অজান্তেই?
ফেসবুক হ্যাক হওয়ার খবরও গুজব
ফেসবুকের নিরাপত্তা ব্যবস্থা অত্যন্ত শক্তিশালী৷ তাই হঠাৎ করে যদি কেউ দাবি করে ফেসবুক হ্যাক হয়েছে সেটা বিশ্বাস করার কোনো কারণ নেই৷ তবে এটা সত্যি, ফেসবুক প্রতিনিয়তই বিভিন্ন সেটিংসে পরিবর্তন আনে৷ আর এই পরিবর্তনের খবর তারা উপযুক্ত চ্যানেলের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের জানিয়েও দেয়৷ ফলে হঠাৎ করে কেউ যদি দাবি করে বসে, ফেসবুকের রং নীল থেকে লাল হয়ে যাচ্ছে কিংবা এই লিংকে ক্লিক করে ফেসবুকের রং সাদা কালো করা যায়, সেসব দাবি বিশ্বাস না করাই ভালো৷ আর বিশ্বাস করে সেসবে ক্লিক করলে দেখবেন, আপনাকে দিয়ে বিভিন্ন সার্ভে করানো হচ্ছে৷ এসব সার্ভের মাধ্যমে পয়সা আয় করে স্ক্যামাররা৷ আপনি পাবেন না কিছুই৷
ভিডিও দেখলেই ক্লিক করবেন না
অনেক স্ক্যামার লোভনীয় ভিডিও-র কথা বলে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করে৷ এসব ফাঁদে ক্লিক করলে আপনাকে ‘ফ্ল্যাশ প্লেয়ার’ বা ‘জাভাস্ক্রিপ্ট’ ডাউনলোড করতে বলা হবে৷ একবার ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করেছেন মানে ফাঁদে পড়েছেন৷ স্ক্যামাররা এভাবে ফাঁদ বসিয়ে আপনার ব্যক্তিগত তথ্যাদি চুরি এবং একইসঙ্গে আপনার কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে৷
পেরির মতে, ফেসবুকে কোনো ভিডিও লিংক দেখলে প্রথমেই সেটির ডোমেইন নেম-এর দিকে তাকান৷ ইউটিউব ডটকম যদি ডোমেইন নেমে লেখা থাকে, তাহলে ধরে নিতে পারেন লিংকটি নিরাপদ৷ কিন্তু অন্য কিছু থাকলে এবং সেটা যদি অপরিচিত হয়, তাহলে ক্লিক না করাই ভালো৷ এসব ভিডিও লিংকের সঙ্গে অনেক সময় একই ধরনের লোভনীয় বার্তা জুড়ে দেয়া হয়৷ অনেকটা, ‘ও মাই গড, তুমি কি এই ভিডিওটি দেখেছে? আমি ভাবতেই পারছি না কেউ একজন এসব ক্যামেরায় ধারণ করতে পারে!’ ধরনের বার্তা৷ এগুলো স্প্যাম৷
যদি আক্রান্ত হন তাহলে কি করবেন?
অনেকের মনেই এই প্রশ্নটি আসতে পারে৷ স্ক্যাম লিংকে ক্লিক করার পর যদি টের পান, তাহলে সঙ্গে সঙ্গেই নিচে উল্লিখিত পন্থা অনুকরণ করুন:
টাইমলাইনে গিয়ে দ্রুত লিংকটি ডিলিট করুন৷
ফেসবুক এবং অন্যান্য ওয়েবসাইটে থাকা আপনার প্রোফাইলের পাসওয়ার্ড বদলে ফেলুন৷ বিশেষ করে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এবং ই-মেলের পাসওয়ার্ড দ্রুত বদলান৷
ফেসবুক বন্ধুদের জানান যে, আপনি ভুল করে একটি স্ক্যাম শেয়ার করেছেন৷
এসব উদ্যোগ গ্রহণ ছাড়াও নিরাপদ থাকতে মাঝে মাঝে ফেসবুকের ‘প্রাইভেসি সেটিংস’ এবং ‘একটিভ সেশন’ অপশন চেক করুন৷ কোনো কিছু সন্দেহজনক মনে হলে ভালোভাবে যাচাই করুন৷

Tuesday, December 10, 2013



I never set out to run a company. I left Corporate America and started my individual consulting practice assuming I'd always be a work-from-home, one-woman show. Fast forward 12+ years and I have an office, co-workers, and a business model.
Looking back, I wish I had consulted business experts sooner. Today, I have a small, yet powerful group of advisors I tap into. Getting outside perspective has been extremely helpful to me when making strategic decisions to grow the business.
Tips To Make Your Business Jump to the Next Level
I wanted to write a post for fellow small business owners to inspire them to keep going in 2014. We're the future job creators of the world. I want to see as many small businesses as possible turn into bigger ones. So, I reached out to John Fox, an Internet executive an entrepreneur who advises businesses to get his take on the most important secrets to growing your business into a big one. Here's what he shared:
A carefully constructed team. A team defines your company's culture, product, customer service, happiness/frustration and your overall success - so don't rush it, get it right. Here are John's four keys to hiring:
  1. Hire people who are smarter than you, people that will challenge your assumptions and make your business significantly stronger--know your limitations and hire to fill those gaps.
  2. Hire experience over education - having experience building or scaling a product is far more valuable.
  3. Hire for cultural fit. John says, "I recommend letting someone go within the first two weeks if you know he/she just isn't working out from a cultural perspective. They may have the best experience and be the hardest worker, but if they don't mesh with your current team your company won't work."
  4. Remember you are creating a team, not just looking to hire individual all-stars. Just look at the NBA All-star game, or the NFL ProBowl... all of the world's best players playing together on one stage... you'd think it would be amazing... usually, doesn't turn out that way.

Knowing who you're building for. Talk to your customers/users, bury yourself in analytics, customer studies, etc. Fly out to see them and talk to them in person. John explained, "When I was building Games.com, I answered customer support emails and got on the phone with my users, I saw how they used the product and made changes when users operated the product differently than I had intended. Finally, understand what they think they want, and make sure you don't always build what the customer tells you they want--sometimes, the customer doesn't know what they want until you put it in front of them (and even then, they may complain for months until they get used to it--change is hard for people)."

Doing one thing and doing it well. Make sure you have a clearly defined vision, you can't be everything to everyone. John shared, "As my former McKinsey colleagues would say, "you can't boil the ocean." Make sure you hold yourself in check to your vision, and get advisors to do this too (see point 4). You may have the aspiration to be the next Google, which has many different types of web offerings, but they didn't do it all at once--they became the experts in search, and then started to expand outside of that."

Finding advisors.
Find people to hold you accountable, who are connected in the industry and have your best intentions in mind. It's lonely to be the CEO or GM of a division, so find others that have done it before and learn from their experiences and get them to "catapult" you forward.

Loving what you do. Life is too short. It's never too late to make a career change, and most people will be surprisingly supportive to help you do that.
John's Tips Were Validating
For me, running a business is a lot of work, but it feels so much better than any other work I've ever done. It's extremely hard...but oh so worth it. The tips John shared above are all ones I've embraced (often unknowingly!), but can validate are what helped to get us to where we are today.

Sunday, December 8, 2013



      Aspiration Printing & Packaging


·         Print Advertising campaign T-shirt, Cup, Logo design, Identity Card,
·         Printers & Offset Printing Press
·         Book Publishers, Distributors & Shops
·         General Order Suppliers
·         Stationery Goods
·         Office Stationery Suppliers & Distributors
·         Printing & Publication,
·         Calendar & Greeting Cards
·         Screen Printing
·         Label Printing
·         Illustration, Design,
·         Commission Painting,
·         Leaflet design,
·         Poster design,
·         Visiting cards,
·         Banner Design,
·         Billboard design,  
·         Packaging Design,
·         Corporate Stationary Design, All kinds of Printing and Packaging projects.
We are a reputed firm for design & printing. We are dedicated to providing our customers with excellent level. For any quires contact please.



** ঘুমাতে যাওয়ার আগে পানি খেলে তা হার্ট এটাক এর ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে দেয় & 

আপনার হজমে সাহায্য করবে।

** প্রতিদিন একটি তুলসী পাতা আপনাকে ক্যান্সার
থেকে দূরে রাখবে।

** প্রতিদিন একটি লেবু আপনাকে মেদ
ভূড়ি থেকে দূরে রাখবে।

** প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ আপনাকে হাড়ের
অসুখ থেকে দূরে রাখবে।

** প্রতিদিন তিন লিটার
পানি আপনাকে সকল রোগ থেকে দূরে রাখবে।

ভালো লাগলে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন

Saturday, December 7, 2013

Free Talk: FiFa World Cup fixture schedule 2014: Date/Venue Result/Time   12th June Brazil v Croatia Sao Paolo 17.00   13th June Mexico v Cameroon Natal 13.00   13th June Spain v Netherlan...

Friday, October 11, 2013

ঈদ ও পুজা উপলক্ষে জমজমাট অফার দিয়েছে স্যামসাং

অফার উপলক্ষে ট্রান্সকম মোবাইল থেকে বলা হয়েছে যে, ১ থেকে ২০ অক্টোবর এর মধ্যে প্রতিদিন ১৫ হাজার ৯০০ টাকার একটি র্ব্যান্ড নিউ স্যামসাং গ্যালাক্সি মিউজিক স্মার্টফোন একজন ভাগ্যবান বিজয়ীর কাছে মাত্র ১ হাজার ৫৯০ টাকায় বিক্রি করা হবে।

এই সুযোগ পেতে প্রতিযোগীকে ১ থেকে ২০ অক্টোবর এর মধ্যে ট্রান্সকম মোবাইল ই-স্টোর পেইজে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে (http://transcommobile.com/login/create_account)

এই অফার চলাকালীন লটারীর মাধ্যমে সফল রেজিস্ট্রেশনকারীদের মধ্য থেকে প্রতিদিন একজন ভাগ্যবান বিজয়ী এই অফারে পেতে থাকবেন একটি করে অ্যান্ড্রয়েড মিউজিক ফোন দশ ভাগের এক ভাগ দামে। প্রতিদিনই ভাগ্যবান বিজয়ীকে এসএমএস, ইমেইল ও ফোন কল এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।

বিজয়ীর  অ্যাড্রেস অবশ্যই ঢাকার হতে হবে এবং দশ ভাগের এক ভাগে পেতে জয়ের দিনেই ফোনটি কিনতে হবে।

Friday, September 27, 2013

প্রযুক্তি আজ মানুষের জীবন যাত্রার মান পাল্টে দিছে. যেখানে একজন সাধারণ মানুষ ১০০ ডলার উপার্জন করতে মাথার ঘাম পা এ ফেলছে. অথচ  অবাক হলে ও সত্যি, মাত্র ১৪০ শব্দের টুইটার আপডেটের মুল্য ১০ হাজার ইউ এস ডলার . 
 
বাংলাদেশী টাকায় প্রায় সাত লক্ষ টাকা. এই বিরাট অঙ্কের টাকা পাচ্ছেন ‘কিপিং আপ উইথ দ্যা কারদাশিয়ান’ তারকা কিম কারদাশিয়ান.
তিনি  কোন পণ্যের প্রচারে  ১৪০ অক্ষরের লেখা টুইটারে দিলেই পাচ্ছেন এই বিশাল অঙ্কের টাকা. কারণ টুইটার প্রায় ২৭ লাখ ৬০ হাজার এত মত  অনুসারি.তার প্রতিটি লেখা পৌঁছে যায় এই বিশাল পরিমান অনুসারীর কাছে.যেমন তার  নমুনা হচ্ছে :
 
 ‘দ্যা কার্লড জুনিয়র গ্রিল্ড চিকেন গতকাল এসেছে! আমি আজ লাঞ্চে সেটা খাব...কেউ কি এটা এখনও খেয়েছো ?’  
এই লিখার জন্য তিনি নিয়েছেন ১০ হাজার ইউ এস ডলার.
 
মজার বেপার হচ্ছে তিনি টাকা ছাড়া টুইট করেন না. সম্প্রতি তিনি অ্যাডলি নামের একটি বিজ্ঞাপন প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি করেছেন।বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে দিনে ১ তার বেশি  টুইট করতে পারবেননা .

আপনিও উপার্জন করতে ১৪০ শব্দের টুইটার স্টাটাস এর জন্য  ১০ হাজার ডলার. যদি আপনার ও থাকে এই বিশাল পরিমান অনুসারী.

তথ্যসূত্র : বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম



তোমার বয়স যখন কয়েক মাস, তোমার বাবা হয়তো মাসের পর মাস ঠিকমতো ঘুমোতে পারেননি তোমার যত্ন নেয়ার জন্য, গভীর 
রাতে তোমার ঘুম থেকে কেঁদে উঠার জন্য...

তোমার বয়স যখন ১০, তোমার বাবা হয়তো নিজের পছন্দের পারফিউম টা কিনতে পারেননি তোমার স্কুলের খরচ যোগানোর জন্য, তোমার বই খাতা নতুন জামার কেনার জন্য...

তোমার বয়স যখন ২০, তোমার বাবা হয়তো তার অনেক দিনের জমানো টাকা ভেঙ্গে ফেলেছেন তোমরা গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করানোর জন্য...

তোমার বয়স যখন ২৪, তোমার বাবা হয়তো অনেকের কাছে তার সন্মান হারিয়েছেন, তোমাকে একটা চাকরি পাইয়ে দেয়ার জন্য, 
অনেকের কাছে রিকোয়েস্ট করে করে...

তোমার জীবনের সুখের জন্যে, তোমার বাবা হয়তো নিজের জন্য একটা ভালো কাপড় কিনেন নি অনেকদিন ধরে...

তোমার নিরাপদ ভবিষ্যৎ এর জন্য, তোমার বাবা হয়তো নিজের স্বাস্থ্যের দিকে যত্ন নিতে পারেননি অনেকদিন ধরে...

হি ইজ দা স্পেশাল ওয়ান, তোমার বাবা, যিনি নিজের ব্যক্তিগত অনেক স্বার্থ ত্যাগ করেছেন, তোমার উন্নতির জন্য...

তোমার বাবাকে স্যালুট করো তার ত্যাগের জন্য... তাকে ভালোবাসো

Tuesday, September 24, 2013

অ্যাপল জিনিয়াস

চলতি বছরের গত ২৪ ফেব্রুয়ারী ছিলো স্টিভ জবসের ৫৮ তম জন্মদিন। কিন্তু দুঃখের বিষয়, তাঁর মৃত্যুর প্রায় তিন বছরের মধ্যেই আমরা তাকে ভুলতে বসেছি। এর কারণ, আমাদের দেশীয় কোন মিডিয়ায় তাঁর জন্মদিনের খবরটি প্রকাশ পায়নি। তাই প্রযুক্তির রাজকুমার স্টিভ জবসকে নিয়েই আমাদের আজকের আয়োজন।
Steve Jobs
জন্ম ও শৈশবঃ
১৯৫৫ সালের ২৪শে ফেব্রুয়ারিতে সানফ্রান্সিসকোতে স্টিভ জবস জন্মগ্রহণ করেছিলেন।  তাঁর  আসল পিতা-মাতা ছিলেন ক্যাসিনো মালিক  আব্দুল ফাত্তাহ জন জানডালি কলেজ স্নাতক জোয়ানে সিম্পসন সেইবেল। তখন এ যুগল তরুণ বয়সের এবং অবিবাহিত ছিলেন বলে জন্মের পরপরই জবসকে নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের পল এবং ক্ল্যারা  জবসের কাছে দত্তক দেয়া হয়েছিল। স্টিভ জবসের দত্তক বাবা ছিলেন একজন লেজার কম্পানীর মেকানিক এবং মা ছিলেন একজন হিসাব রক্ষক। আব্দুল ফাত্তাহ জন জানডালি সিরিয়ান হওয়ার কারণে জোয়ানের বাবা, আব্দুল ফাত্তাহ জন জানডালি এবং জোয়ানে সিম্পসনের বিয়েতে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। জন এবং জোয়ানে উইসকনসিনে থাকার সময় জোয়ানে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন এবং তিনি  শিশুটিকে জন্ম দেবার প্রত্যয় ব্যাক্ত করেন। কাউকে কোন কিছু না জানিয়েই জোয়ানে বাচ্চাকে জন্ম দিতে একদিন সানফ্রান্সিসকো চলে যান।  কবে শিশুটির জন্ম হয়েছিল সেটাও আব্দুল ফাত্তাহ জন জানডালি জানতেন না। স্টিভকে দত্তক দেয়ার কয়েক মাস পরে জোয়ানের বাবা মারা যান এবং জনের সঙ্গে জোয়ানের বিয়ে হয়। এরপর এ দম্পতি মোনা সিম্পসন নামের একটি মেয়ে সন্তান জন্ম দেয়। কিন্তু সিরিয়াতে একটি পরিশোধনাগারে দায়িত্ব পালন করার সময় আব্দুল ফাত্তাহ জন জানডালি এবং জোয়ানে সিম্পসনের মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটে। এর ফলে মোনাও জনের থেকে দূরে থেকে মানুষ হয়েছেন। প্রসঙ্গত স্টিভ জবসের সাথে তার জন্মদাতা বাবা আব্দুল ফাত্তাহ জন জানডালির কখনো দেখা হয়নি। আজ থেকে মাত্র পাঁচ বছর আগে জন জানতে পারেন তার ছেলে (স্টিভ জবস) বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ধনী এবং অ্যাপলের মতো টেক জায়ান্টের সিইও।  অ্যাপল জিনিয়াস স্টিভ জবসকে এক নজর দেখার জন্য তীর্থের কাকের মতো প্রতীক্ষায় ছিলেন তার জন্মদাতা পিতা জন জানডালি।

কলেজ থেকে ঝরে পড়াঃ  স্টিভ জবস বেড়ে উঠেন সিলিকন ভ্যালিতে যেটি পরবর্তীতে তথ্যপ্রযুক্তির তীর্থস্থান হয়ে ওঠে। ক্যালিফোর্নিয়ার এই স্থানটিতে এক সময় ইলেকট্রনিক বর্জ্য ফেলা হতো। ১৯৬৯ সালের দিকে স্টিফেন উজনিয়াক নামের পাঁচ বছরের বড় এক তরুণের সঙ্গে বন্ধুত্ব হয় স্টিভ জবসের এবং দুজনেরই ছিল  ইলেকট্রোনিক্সের প্রতি গভীর আগ্রহ। স্টিভ উজনিয়াকের সহযোগিতায়  হোমব্রু কম্পিউটার ক্লাব থেকে স্টিভ জবস বেশ কিছু প্রোগ্রামিং ও হার্ডওয়্যারের কাজ শিখে নেন। হাইস্কুলে অষ্টম শ্রেণীতে পড়ার সময়ই তিনি সফটওয়্যার সংস্থা হিউলেট-প্যাকার্ড বা এইচপিতে কাজ করার সুযোগ পেয়ে যান। ১৯৭২ সালে স্কুলজীবনের গণ্ডি পেরিয়েই দত্তক বাবা-মায়ের কাছে তাকে  রিড কলেজে ভর্তি করানোর বায়না ধরেন। কষ্টসাধ্য হলেও জন্মদাত্রী মাকে দেয়া  কথা  রক্ষা করতেই পল-ক্ল্যারা দম্পতি রিড কলেজেই ভর্তি করান জবসকে। কিন্তু কলেজের ধরাবাঁধা নিয়ম তাঁর ভালো না লাগায় মাত্র ছয় মাসের ব্যবধানে প্রথম সেমিস্টারেই খারাপ ফল করার কারণে কলেজ থেকে বহিষ্কৃত হন জবস, ঝরে পড়েন কলেজ থেকে।  মূলত এরপর থেকেই তাঁর কর্মজীবনের সূত্রপাত ঘটে।

অ্যাপলের পথচলাঃ  ছোট বেলা থেকেই জবসের মধ্যে একটি ব্যবসায়ীসুলভ মনোভাব ছিল। কলেজ থেকে বহিষ্কৃত হওয়ার পর তিনি আবার সিলিকন ভ্যালিতে ফিরে আসেন। দুই বন্ধু মিলে প্রথমে যে জিনিসটি তৈরী করেন সেটা হলো একটা ব্লু বক্স। এর মাধ্যমে পৃথিবীর যেকোন স্থানে বিনামূল্যে কথা বলা যেত। ব্লু বক্স বিক্রি করে তাঁরা ৬ হাজার ডলারের মতো সংগ্রহ করেন। এরপর স্টিফেন উজনিয়াকের সাথে কম্পিউটার বোর্ড বানানোর পরিকল্পনা করেন। কথা মতই তৈরি করলেন একটি সার্কিট বোর্ড। পরিকল্পনা হলো সেটি বিক্রি করার মূলত সেদিন থেকেই অ্যাপল কম্পিউটারের সূচনা। প্রতি সার্কিট বোর্ডের জন্য জবস ১০০ ডলার করে বিক্রি করার প্রস্তাব পান।  কিছুদিনের মধ্যেই ১৯৭৭ সালে বন্ধু স্টিভ উজনিয়াকের সহযোগিতায় অ্যাপল-২ নামের একটি উন্নত কম্পিউটার বানাতে তাঁরা সক্ষম হন। যোদিও এর এক বছর আগে তাঁরা অ্যাপল-১ নামে প্রকৌশলীদের উপযুক্ত করে একটি কম্পিউটার বানান। কিন্তু এটি অনেকের অগোচরেই থেকে যায়। এক সময় বাণিজ্যিক সহযোগিতার জন্য প্রসেসর নির্মাতা ইন্টেল করপোরেশনের সাবেক এক কর্মকর্তার  সাথে তাঁদের পরিচয় হয়। সহযোগিতা হিসেবে তাঁরা উনার কাছ থেকে আড়াই লাখ ডলার পান। মাত্র দুই বছরের মধ্যে অ্যাপল-২ সবার সুনজরে চলে আসে। এবং ১৯৮০ সালে স্টিভ জবসের সম্পদের পরিমাণ ২০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যায়। অবশেষে নানা অনুকূল ও প্রতিকূলতার মাধ্যমে নিজের উদ্ভাবনী চিন্তাশক্তির মাধ্যমে প্রযুক্তিগত কম্পানী হিসেবে অ্যাপলকে সবার শির্ষে নিয়ে যান স্টিভ জবস। যেখানে গত বছরের হিসেব মতে জবসের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ছিল ৮৩০ কোটি ডলার।

ব্যাক্তিগত জীবনে স্টিভ জবসঃ নিজের জন্মদাতা বাবা-মায়ের মতো স্টিভ জবসও নিজের ও প্রেমিকার সম্পর্ককেও লোকচক্ষুর আড়ালে রেখেছিলেন। অ্যাপল-২ প্রকাশ করার সময়ই মাত্র ২৩ বছর বয়সে তিনি লিসা নিকোল নামে একটি কন্যা সন্তানের জনক হন। কিন্তু তিনি এসময় প্রেমিকা ক্রিশ অ্যান ব্রেনানের গর্ভজাত কন্যা সন্তান লিসা নিকোলকে নিজের মেয়ে হিসেবে স্বীকৃতি দিতে অস্বীকার করেন। কিন্তু পরবর্তীতে তিনি নিজের ভুল বুঝতে পারেন এবং নিজের মেয়ের প্রতি তাঁর স্নেহের প্রমাণ সরূপ  ১৯৮৩ সালে তিনি মেয়ের নামে (লিসা, ১৯৮৩ সাল) একটি উন্নত কম্পিউটার উদ্ভাবন করেন।  এই কম্পিউটারেই সর্বপ্রথম আইকন, গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টাফেস, মাউস কার্সার ব্যাবহার করা হয়। তিনি তাঁর মেয়ে লিসা নিকোলের হার্ভাডে পড়াশুনার ব্যবস্থা করে দেন । লিসা নিকোল ২০০০ সালে গ্রাজুয়েশন শেষ করে বর্তমানে একটি ম্যাগাজিনে লেখিকা হিসেবে নিযুক্ত আছেন। উল্লেখ্য থাকে যে, স্টিভ জবস ও ক্রিশ অ্যান ব্রেনান কখনো বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হননি।  নিজের বোন মোনা সিম্পসনের ব্যাপারে তিনি কিছুই জানতেন না। কিন্তু ১৯৮৫ সালে মনা একজন খ্যাতিমান লেখিকা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। সে সময় মোনা সিম্পসনের, মা ও মেয়েকে নিয়ে লেখা “Anywhere But Hereচরম জনপ্রিয়তা অর্জন করে। সে সময়-ই স্টিভ জবস নিজ বোনের খোঁজ পান। বোন মোনা সিম্পসন তার বইটি ভাই স্টিভ জবসকে উৎসর্গ করেন। তখন থেকেই তারা খুবই ঘনিষ্ঠ ছিলেন। নিউইয়র্ক টাইমস-কে দেয়া এক সাক্ষাতকারে স্টিভ জবস তাঁর বোন মোনা সিম্পসন সম্পর্কে বলেন- “আমরা আসলে একই পরিবারের। সে আমার পৃথিবীর ভালো বন্ধুদের মধ্যে অন্যতম। প্রতি দুই-এক দিন পরপর ওর সাথে আমার কথা হয়।” । স্টিভ তার বোনকে ঠিকই খুঁজে নিয়েছিলেন। ৫৪ বছর বয়সী মোনার সঙ্গে  এবং জন্মদাত্রি মায়ের সঙ্গেও তার ভাল সম্পর্ক ছিল। ব্যাক্তিগত জীবনে স্টিভ জবস ছিলেন বৌদ্ধ ধর্মে বিশ্বাসী। ষ্টিভ জবস পশু শিকারে বিশ্বাস করতেন না এবং তিনি নিরামিষ খাবার খেতেন। ১৯৯১ সালে তিনি লরেন পাওয়েল নামের একজনকে বিয়ে করেন। সেখানে তিনি এক ছেলে ও দুই মেয়ের জনক হন।

অন্যরকম জবসঃ বাস্তব জীবনে স্টিভ জবস ছিলেন উদ্বাস্তু ধরণের মানুষ। ২০০৫ সালে ষ্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানের তিনি বলেছিলেন, “আমার ডর্মরুম ছিল না। তাই আমি বন্ধুদের রুমের মেঝেতে ঘুমাতাম। আমি কোকের বোতল যোগাঢ় করতাম যা ফেরত দিলে ৫ সেন্টস করে পাওয়া যেতো। এটি দিয়ে আমি খাবার কিনতাম। আর সপ্তাহে একবার ভালো খাবারের জন্য প্রতি রবিবার আমি সাত মাইল হেটে শহরের আরেক প্রান্তে হরে কৃষ্ণ মন্দিরে যেতাম”। একসময় তিনি এলএসডি ড্রাগ নিতেন। একটি বইয়ের জন্য দেয়া সাক্ষাতকারে তিনি বলেন- “আমি জীবনে যে দুই তিনটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস করেছি, এটা হলো তাদের একটি”। স্টিভ জবসের সাথে বিভিন্ন সেলিব্রেটিরও অন্তরঙ্গ সম্পর্ক গড়ে উঠে। দ্বিতীয়বারে অ্যাপলে স্টিভ জবসের প্রত্যাবর্তনের উপর প্রকাশিত  The Second Coming of Steve Jobs” বায়োগ্রাফী অনুযায়ী- “ষ্টিভ তার বয়সের দ্বিতীয় দশকে ফোক গায়িকা জোয়ান বায়েসের সাথে খুব অন্তরঙ্গ সম্পর্কে জড়িয়ে পরেন। এমনকি স্টিভ জবসের প্রিয় সংগীত শিল্পী ছিলেন বব ডিলান”। বায়োগ্রাফীটিতে অভিনেত্রী ডিয়ান কিটনের সাথেও স্টিভ জবসের অন্তরঙ্গ সম্পর্ক নিয়ে বলে হয়েছে। ২০০৭ সালের দিকে স্টিভ জবসের এসএল-৫৫ মডেলের একটি মার্সিডিস বেঞ্চ  গাড়ি ছিল। তিনি সেই গাড়িটি কয়েক বছর কোন রকম লাইসেন্স প্লেট ছাড়াই চালাতেন।
বিশ্ববিখ্যাত কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপলের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক প্রধান নির্বাহী অ্যাপল জিনিয়াস স্টিভ জবস আর নেই। মি. জবস দীর্ঘদিন ধরে অগ্ন্যাশয়ের জটিল ক্যানসারে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৬ বছর। ইলেকট্রনিক বর্জ্য ফেলার সেই জায়গাটি থেকে নিজের হাতের আধখাওয়া আপেল থেকে নিজের স্বপ্নকে সত্যি করেন মহাকালের এই সফল ব্যাক্তিত্ত্ব স্টিভ জবস। নিজের কর্মঠ চিন্তাশক্তির বদৌলতে প্রযুক্তি বিশ্বকে উপহার  দিয়েছেন নিত্য নতুন সব চোখ ধাঁধানো প্রযুক্তি পণ্য। নিঃসন্দেহে তাঁর অভাব প্রযুক্তি দুনিয়াকে দীর্ঘদিন ভোগাবে। তাঁর আত্মার প্রতি আমাদের অকৃত্রিম ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা।
 (তথ্য সূত্র: ফক্স নিউজ, ইয়াহু অনলাইন)

Sunday, September 22, 2013


০১) নাটোর — ----------- কাঁচাগোল্লা, বনলতা সেন
০২) রাজশাহী — --------- আম, রাজশাহী সিল্ক শাড়ী
০৩) টাঙ্গাইল — ---------- চমচম, টাংগাইল শাড়ি
০৪) দিনাজপুর —--------- লিচু, কাটারিভোগ চাল,
চিড়া, পাপড়
০৫) বগুড়া — ------------ দই
০৬) ঢাকা------------------ বেনারসী শাড়ি, বাকরখানি
০৭) কুমিল্লা --------------- রসমালাই, খদ্দর (খাদী)
০৮) চট্রগ্রাম -------------- মেজবান , শুটকি
০৯) খাগড়াছড়ি---------- হলুদ
১০) বরিশাল —---------- আমড়া
১১) খুলনা —------------- সুন্দরবন, সন্দেশ, নারিকেল,
গলদা চিংড়ি
১২) সিলেট — ------------ কমলালেবু, চা, সাতকড়ার
আচার
১৩) নোয়াখালী----------- নারকেল নাড়,
ম্যাড়া পিঠা (?)
১৪) রংপুর — ------------- তামাক, ইক্ষু
১৫) গাইবান্ধা — --------- রসমঞ্জরী
১৬) চাঁপাইনবাবগঞ্জ ----- আম, শিবগঞ্জের চমচম,
কলাইয়ের রুটি
১৭) পাবনা — ----------- -ঘি, লুঙ্গি, পাগলাগারদ
১৮) সিরাজগঞ্জ — ------- পানিতোয়া, ধানসিড়িঁর দই
১৯) গাজীপুর — ---------- কাঁঠাল, পেয়ারা
২০) ময়মনসিংহ — ------- মুক্তা-গাছার মন্ডা
২১) কিশোরগঞ্জ — -------- বালিশ মিষ্টি
২২) জামালপুর — --------- ছানার পোলাও, ছানার
পায়েস
২৩) শেরপুর — ---------- - ছানার পায়েস, ছানার চপ

২৪) মুন্সীগঞ্জ---------------- ভাগ্যকুলের মিষ্টি
২৫) নেত্রকোনা —-------- - বালিশ মিষ্টি
২৬) ফরিদপুর — --------- খেজুরের গুড়
২৭) রাজবাড়ী —-------- -- চমচম, খেজুরের গুড়
২৮) মাদারীপুর —--------- খেজুর গুড়, রসগোল্লা
২৯) সাতক্ষীরা — ---------- সন্দেশ
৩০) বাগেরহাট —----------চিংড়ি, ষাটগম্বুজ মসজিদ,
সুপারি
৩১) যশোর — ------------- খই, খেজুর গুড়, জামতলার মিষ্টি
৩২) মাগুরা — ------------- রসমালাই
৩৩) নড়াইল —------------ পেড়ো সন্দেশ, খেজুর গুড়, খেজুর
রস
৩৪) কুষ্টিয়া — ------------ তিলের খাজা,
কুলফি আইসক্রিম
৩৫) মেহেরপুর — --------- মিষ্টি সাবিত্রি, রসকদম্ব
৩৬) চুয়াডাঙ্গা —---------- পান, তামাক, ভুট্টা
৩৭) ঝালকাঠি —---------- লবন, আটা
৩৮) ভোলা —------------- নারিকেল, মহিষের দুধের দই
৩৯) পটুয়াখালী —--------- কুয়াকাটা
৪০) পিরোজপুর –----------- পেয়ারা, নারিকেল, সুপারি,
আমড়া
৪১) নরসিংদী---------------- সাগর কলা
৪৩) নওগাঁ — -------------- চাল, সন্দেশ
৪৪) মানিকগঞ্জ-------------- খেজুর গুড়
৪৫) রাঙ্গামাটি--------------- আনারস, কাঠাল, কলা
৪৬) কক্সবাজার —--------- মিষ্টিপান
৪৭) বান্দরবান-------------- হিল জুস, তামাক
৪৮) ফেনী —--------------- মহিশের দুধের ঘি, সেগুন
কাঠ, খন্ডলের মিষ্টি
৪৯) লক্ষীপুর ---------------- সুপারি
৫০) চাঁদপুর —-------------- ইলিশ
৫১) ব্রাহ্মণবাড়িয়া---------- তালের বড়া, ছানামুখী,
রসমালাই
৫২) মৌলভিবাজার —------ ম্যানেজার স্টোরের
রসগোল্লা

Wednesday, September 18, 2013


”O+” এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা স্বচ্ছ দৃষ্টি সম্পন্ন, গভীর মনোযোগী, উচ্চাকাঙ্খী, স্বাস্থ্যবান, বাকপটু, বাস্তববাদী, রোমান্টিক এবং অত্যান্ত বুদ্ধিমান হয়ে থাকে।

”O-” এই গ্রুপের মানুষেরা সাধারণত অন্যের মতামতকে গ্রাহ্য করে না। সমাজে মর্যাদা বাড়াতে আগ্রহী, বড়লোকের সঙ্গপ্রিয় এবং বড় বেশি বাচাল।

”A+” এই ব্লাডগ্রুপের মানুষেরা গোছগাছ প্রিয়, দক্ষ চাকুরে এবং খুঁতখুঁতে স্বভাবের হয়ে থাকে। এরা আত্নকেন্দ্রিক, সুবিচারক, শান্ত, নিয়মতান্ত্রিক, বিশস্ত, নিয়মানুবর্তী ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন।

”A-” এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা খুব খুঁতখুঁতে স্বভাবের এবং কিছুটা অমনোযোগী। কিন্তু অপ্রয়োজনীয় বিষয়ে বেশি মনোযোগী। এদের অন্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ করার প্রবণতা বেশি। এদের আছে নিজেকে লুকানোর অভ্যাস এবং একঘেয়েমি জীবন।

”B+” এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা স্বাধীনচেতা, মেধাবী, নমনীয়, মনোযোগী, স্বাস্থ্যবান, সরল, দক্ষ, পরিকল্পনাবাদী, বাস্তববাদী, আবেগপ্রবণ এবং খুব বেশি রোমান্টিক হয়ে থাকে।

”B-” এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা অসংযমী, অপরিনামদর্শী, দায়িত্বহীন, অলস, স্বার্থপর, অগোছালো, অবিবেচক এবং স্বার্থান্বেষী হয়ে থাকে।

”AB+” এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা সাধারণত সুবিবেচক, বুদ্ধি সম্পন্ন, হিসেবী, পরিকল্পনাবাদী, সৎ কৌশলী সংবেদনশীল, নিরেট এবং খুব চমৎকার সাংগঠনিক হয়ে থাকে।

”AB-” এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা দুর্বোধ্য, ক্ষমতাহীন, অন্যকে আঘাত করার প্রবণতা বেশি, এনার্জি স্বল্পতা, খুববেশি রক্ষনশীল ও বড় বেশি সংবেদনশীল হয়ে থাকেন।


 আপনি ++ ( ??????????????)


Friday, August 23, 2013



What is Portfolio?
Many of you know, these guys are a convenience for starters. Personal portfolio site is a site that gives a person an opportunity to present ones' work of the world, where he is a brand in itself .. It can be a graphic designer, writer, photographer, or any other professional.

Now I say, why do portfolio. In fact, a client written in your Cover Letter Writing does not want to see the certificate. I just have to actually client. Client wants to see what you do, how do. That only works if you can get your website to highlight the potential is increased. Maybe you can tell, I have a lot of heavy portfolio ODesk account. Why go to the trouble of opening a new site?
Yes there is, the more time to spend Desk profile client is able to take the load hateo. On the other hand, a portfolio site offers link your identity.

What can be ...

1. You will be working on the project list
The. Project images
3. Describe the extent possible work (point ).
4. Odeske / marketplace feedback link if you would like it.
5. Work rate, bonus, etc. Comments.

However, a contact number or e-mail to your portfolio site or do not have Skype ID, it ODesk policy violation.

I will upload?

There are also many free hosting site, very easy to wear and what to leave one open confused. To upload a portfolio of three well-known site for free hosting

• Coroflot http://www.coroflot.com/
 

• Carbonmade http://carbonmade.com/
 

• Krop http://www.krop.com/creativedatabase/
 


The portfolio of Affinity address
http://buero-buero.org/
 

http://thuytruc.me/
 

http://jtcdesign.com/
 


Remember, Freelancing is much easier to think that easy. Here you can prove your skill level as well. You will compete globally.

Saturday, August 17, 2013


►► একটি মানুষ একদিনে(২৪ ঘণ্টায়) প্রায় ৪৮৫০টি শব্দ উচ্চারণ করে থাকে!! (লক্ষ্য করুনঃ হিসেবটা গড় করে করা, তাই কম বেশি থাকাটাই স্বাভাবিক)

►► দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ধাতুর স্বল্পতার কারনে, ঐ সময়ের অস্কারের খেতাব স্বরূপ মূর্তিটি কাঠের তৈরি ছিল!!

►► একটা আজব তথ্য দেই এখন, হিটলারের জন্মের পূর্বে উনার মা Abortion এর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন!! কিন্তু, শারীরিক ত্রুটির কারনে ডাক্তাররা রাজি হন নি!!

►► একজন মানুষ কোনো খাবার না খেয়ে বাঁচতে পারে এক মাস, কিন্তু পানি পান না করলে এক সপ্তাহের বেশি বাঁচতে পারে না!!

►► প্রতি এক হাজার সামুদ্রিক কচ্ছপ ছানার মধ্যে মাত্র একটি ছানা জন্মের পর টিকে থাকতে পারে!!

►► আমরা তো খাবার খেয়েই ভাবি কাজ শেষ!! এ খাবার পুরোপুরি হজম করতে পেটের কতক্ষণ সময় লাগে জানেন?? প্রায় সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা!!

►► নীল চোখের মানুষ অন্ধকারে ভালো দেখতে পায়!!

►► একজন মানুষ এর পক্ষে কখনই চোখ খোলা রেখে হাঁচি দেয়া সম্ভব না!! (বেশি চেষ্টা করলে চোখ বের হয়ে যেতে পারে কোঠর থেকে!

Friday, August 16, 2013

 
১.কাঁচা দুধে তুলা ভিজিয়ে ঠোটে ঘষুন ,কালো দাগ তো উঠবেই সাথে ঠোটে গোলাপী ভাব আসবে ।

২.কনুইয়ের কালো দাগ দূর করতে লেবুর খোসায় চিনি দিয়ে ভালো করে ঘষুন ।চলে যাবে ।

৩.ব্রনের উপর রসুনের কোঁয়া ঘষে নিন ,তাড়াতাড়ি মিলিয়ে যাবে । গ্যারান্টি ।

৪.পেডিকিউর মেনিকিউর আপনার কাছে ঝামেলা লাগে ?আরে আমি আছি না ?আজ থেকে যখনই আপেল খাবেন তখনই আপেলের খোসাটা হাত পায়ে ঢলে নিন ।
ফর্সা হবে পরিস্কার হবে l


৫.পায়ের গোড়ালী ফাটলে ,পেয়াজ বেটে প্রলেপ দিন । ক্রীম কিংবা স্ক্রাব এর ঝামেলায় যেতে হবেনা ।

৬.প্রতিদিন টুথপেষ্ট দিয়ে দাত মাজেন কুলি করেন তবুও মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয় ?ব্যাপার না ,নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পেতে টানা দুইমাস নিয়মিত দুই কোঁয়া করে কমলালেবু খান ।

Marque slider

আপনাকে FreeTalk এ স্বাগতম Thank you for come Here

FreeTalk. Powered by Blogger.

Popular Posts

Blog Archive