Tuesday, June 25, 2013

প্রত্যেক ব্লগার গুগল এ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে চেষ্টা করুন. এটি টাকা অনলাইন করা সবচেয়ে জনপ্রিয় ও মূল্যবান উপায় হয়. আপনি অনন্য সামগ্রী সহ একটি সাইট তৈরি করে থাকেন, তাহলে একটি অতিরিক্ত আয় জন্য Google অ্যাডসেন্স যুক্ত করতে পারেন.
আজ আমি আপনাকে AdSense-এর জন্য ভাল ফলাফল দিতে কিছু টিপস দিতে হবেউ: ভালো মূলশব্দ ব্যবহার করার চেষ্টা করুন:
আপনার আয় আপনার কীওয়ার্ড উপর নির্ভর করে. আপনি আপনার ব্লগের জন্য ভাল কীওয়ার্ড খোঁজার জন্য Google AdWords টুল ব্যবহার করতে পারেন. আপনি উচ্চ প্রতিযোগিতার কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন যদি আপনি স্থান যাচ্ছে জন্য কঠিন কাজ করতে হবে কারণ কম সমাপ্তির কীওয়ার্ড ব্যবহার করার চেষ্টা করুন.বি যথাযথ খুঁজতে ঘনত্ব প্রয়োজন:কোনো প্রবন্ধ পোস্ট করার আগে আপনাকে আপনার কীওয়ার্ড ঘনত্ব ন্যায্যতা প্রয়োজন. আপনার কীওয়ার্ড ঘনত্ব প্রাসঙ্গিক কুলুঙ্গি যাচ্ছে আবশ্যক. এটি সার্চ ইঞ্জিন থেকে আপনার ট্রাফিক বাড়ানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ. আপনার পোস্টে স্প্যাম হিসাবে চিহ্নিত করা হয় না, যেমন যদি আপনি কীওয়ার্ড ঘনত্ব টুল ব্যবহার করতে পারেন.সি পোস্ট নতুন বিষয়বস্তু:
আপনার ব্লগে ট্রাফিক জেনারেট করতে নতুন বিষয়বস্তু পোস্ট করার চেষ্টা করুন. কিন্তু আপনি কি নিখুঁত কীওয়ার্ড সেইসাথে নিখুঁত শব্দ ঘনত্ব ব্যবহার করা হয় যে মনে রাখবেন. আপনি আরো পোস্ট যদি আরো বৃদ্ধি বিজ্ঞাপন ক্লিকের আপনার সম্ভাবনা পোস্ট কারণ নূন্যতম দুটি পোস্ট দৈনন্দিন দিতে চেষ্টা করুন.ডি নিখুঁত রঙ বিজ্ঞাপন চয়ন করুন:
বিজ্ঞাপন নিখুঁত রং নির্বাচন মনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ. বিজ্ঞাপনগুলি আপনার পোস্টের একটি অংশ মত চেহারা হিসাবে যদি রঙ চয়ন করার চেষ্টা করুন. দর্শকরা বিজ্ঞাপন পছন্দ করেন না যে কোন কিছু উপর ক্লিক আগ্রহী. তাই নিখুঁত সীমানা রং, ব্যাকগ্রাউন্ড রং, লিঙ্ক রং দিতে. আপনি যদি আপনার AdSense কন্ট্রোল প্যানেল পরিবর্তন করতে পারেন.


ই অবস্থান বিজ্ঞাপন ওয়েল
এটা আপনার বিজ্ঞাপনের অবস্থান চয়ন করুন আপনি অন্য গুরুত্বপূর্ণ.
আপনার বিজ্ঞাপন কাঠাকালি ক্লিক পাওয়ার অত্যন্ত প্রয়োজনীয় যে অবস্থান. একবার কেউ আপনার ওয়েব সাইট জড়িত থাকে, তারা তাদের তথ্য অনুসন্ধান প্রাসঙ্গিকতা আছে কিনা নিরূপণ শিরোনাম পরীক্ষা করে. আপনার ওয়েব সাইট কাছাকাছি নির্দেশিকা লিঙ্ক হিসাবে লিঙ্ক শিকার পজিশনিং সবচেয়ে কার্যকর উপায় মধ্যে অন্যতম.
বরং মুখের তুলনায় এড়িয়ে পেজ সর্বোচ্চ এবং নীচে আপনার লিংক বসান.এফ অত্যধিক বিজ্ঞাপন ব্যবহার করবেন না
আপনার উপর অনেক বিজ্ঞাপন স্থায়ীভাবে বসবাস করা যদি আপনার ওয়েব সাইটে তারা তথ্যের জন্য ক্লিক আছে তা প্রশ্ন রিডার চলে যাবে. , তাই সবসময় আপনার পোস্ট এ কিছু বিজ্ঞাপন লাগাতে চেষ্টা স্প্যামিং হিসাবে যদি এই conjointly প্রদর্শিত হবে.

সময় হয় কোনো কল্যাণকর কাজে ব্যয় হয়, নয়তো অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পাপ কর্মের মধ্য দিয়ে এই সময়ের অপচয় করা হয়।

আমাদের সবাই স্বীকার করব যে, অবসর সময়ের সর্বোত্তম ব্যবহার হবে যদি সেই সময়কে কিছু ইবাদত কর্মের মধ্য দিয়ে কাটানো যায়। তবে অধিকাংশ সময় আমাদের মনেই থাকে না যে, আমাদের পার্থিব জীবনের লক্ষ্যই হলো আল্লাহ্‌র ইবাদত করা।

আল্লাহ্‌ (সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা) বলেন : “আমি জিন এবং মানুষকে এ জন্যই সৃষ্টি করেছি যে, তারা (শুধু) আমার ইবাদতই করবে।” [সূরা জারিয়াত ৫১: ৫৬]

মোবাইল ফোন :

নিঃসন্দেহে মোবাইল ফোন এই শতাব্দীর অন্যতম বিষ্ময়কর আবিষ্কার। এই আবিষ্কার দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে ভ্রমণ করা, হাত মারফৎ চিঠি পাঠানো এবং অপ্রত্যাশিত অতিথির আগমনের অবসান ঘটিয়েছে। তবে সেই সাথে এটি আমাদের জন্য সময় নষ্ট করার এক বিশাল সুযোগও তৈরি করে দিয়েছে। মাঝে মাঝে মোবাইলে আমরা এমন সব কথা বলে পাপে জড়িয়ে পড়ছি যেসব কথা কোনোভাবেই আমাদের সাথে সংশ্লিষ্ট নয় ।

যেমন এর মাধ্যমে আমরা ঘরে বসেই আমাদের বন্ধু-বান্ধব ও পরিবারের সাথে “সাক্ষাৎ” করে ফেলি। প্রত্যাহিক কাজের ফাঁকে বিরতি নিয়ে বন্ধুবান্ধবের সাথে সংক্ষিপ্ত চায়ের আসোরে বসতে পারি। তবে এসব আসোরও জীবন থেকে অনেক মুল্যবান সময় চুরি করে নেয় যা আরও কল্যাণকর কোনো কাজে ব্যয় করা যেতো। যত্নের সাথে মনোযোগী হয়ে সময়কে ব্যবহার করুন, নয়তো সময়ই আপনাকে ব্যবহার করবে।

পরনিন্দা ও গুজব ছড়ানো :

আমাদের মধ্যে অধিকাংশ মানুষই কোনো না কোনো সময়ে অন্যকোনো মানুষের মাংস খেয়েছি। হতে পারে সেটা আমাদেরই কোন শত্রু কিংবা বন্ধু, আত্মীয়স্বজন, আমাদের বস, কিংবা আমাদের অধীনস্থ কেউ। পরনিন্দা করা এবং অন্যের নামে গুজব ছড়ানো দুটি মারাত্মক বদভ্যাস। এই বদভ্যাসটি শুধু নারীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ না হলেও, এর চর্চাটা আমাদের মধ্যেই বেশি। এই আচরণের জন্য আমাদের খ্যাতি(?) রয়েছে। আমরা সহজেই এসবে জড়িয়ে পড়ি। এক্ষেত্রেও সময়টা অবসর সময়, যে সময়ের সদ্ব্যবহার হয় না। এই সময়ের পাতা ফাঁদেই আমাদের অগ্নিময় জিহ্বাটা ধরা পড়ে।

আমরা যখন সাধারণত কারো সাথে আলাপ করতে বসি, এমনটা কতবার হয়েছে যে আমাদের কথোপকথনে অন্যান্য মানুষের পারিবারিক ব্যাপারগুলো ঢুকে গেছে? এসব ক্ষেত্রে কি আমরা ভালো কাজে আদেশ এবং মন্দ কাজে নিষেধের শিক্ষা মেনে চলি? পরামর্শ চাওয়ার নামে আমরা কি এমন কোনো কথা ফাঁস করে দিই না যা অন্য কেউ আপনাকে বিশ্বাস করে বলে রেখেছে? যখন কাউকে ফোন করি কিংবা কারও বাসায় বেড়াতে যাই, তখন আমরা পরিষ্কার মনেই যাই। কিন্তু হঠাৎ আলোচনায় ঢুঁকে পড়ে, “ভাবী শুনেছেন নাকি?” “বললে তো বিশ্বাস করবেন না, জানেন ঐ কী ক্যান্ডটাই না করেছে!” কিংবা “অমুক তো এই কথা বলেছে।”

প্রায়ই আমাদের কথাবার্তা ‘হারাম’ (নিষিদ্ধ) আলোচনার আওতায় চলে আসে। ফলে আমাদের অবসর সময় ব্যয় হয় মারাত্মক ধ্বংসাত্মক কাজের মধ্য দিয়ে। এমনকি কেউ যদি এরকম আলাপ-আলোচনায় শুধুমাত্র নীরব দর্শক হয়েও বসে থাকেন, তথাপি সময়ের অপব্যবহারের জন্য তিনিও সমানভাবে দায়ী।

আমাদের সামনে এখন প্রশ্ন হলো আমরা কীভাবে আমাদের সময়কে কল্যাণকর কাজে ব্যয় করতে পারি। এই পৃথিবী বিভিন্ন ধরণের ভালোমন্দ কাজকর্মে পরিপূর্ণ। কীভাবে আমরা ভালোটাকে বেছে নেব? কীভাবে আমরা স্থান, কাল এবং পাত্রকে বেছে নেব? যে কারণে কোনো একটিকে বেছে নেব তার কারণ হিসেবে নিজেকে কি উত্তর দেব? এখানে এমন কিছু নীতিমালা দেয়া হলো যা আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি নির্ধারণে এবং জীবনে স্থিতিশীলতা বয়ে আনতে সহায়ক হবে, ইনশাআল্লাহ্‌।

]আল্লাহ্‌কে ভয় করুন[

জীবনে যা কিছু করবেন, সবকিছুর মধ্যে আল্লাহ্‌রভীতিকে স্থান দিন। আমাদের দ্বীনের মূল স্তম্ভগুলোকে মাথায় রাখুন – শুধুমাত্র ঈমান ও ইসলামের বিষয়গুলি নয়, ইহসানের ব্যাপারটিও মাথায় রাখুন। অর্থাৎ “এমনভাবে আল্লাহ্‌র ইবাদত করুন যেন আপনি আল্লাহ্‌কে দেখছেন। তবে মনে যদি এমন অনুভূতি সৃষ্টি করতে না পারেন, তবে অন্তত এটুকু অনুভব করুন যে, আল্লাহ্‌ আপনাকে দেখছেন।” [বুখারি, খণ্ড ২, অধ্যায় ১, হাদীস ৪৭ এবং মুসলিম, অধ্যায় ১, হাদীস ১ ও ৪]

কত তাৎপর্যপূর্ণ এবং শক্তিশালী কথা! এই কথাটিকে আপনার জীবনের পাথেয় করে নিন। একথাও মনে রাখুন যে, আমাদের সমগ্র জীবন এবং আমাদের পারিপার্শ্বিকতা সবই আমাদের জন্য পরীক্ষা। ভুলে যাবেন না আপনার সময়, ধনদৌলত, সুস্বাস্থ্য ইত্যদির প্রতিটি কীভাবে ব্যবহার করেছেন সে সম্পর্কে আপনি জিজ্ঞাসিত হবেন।

আল্লাহ্‌ তা‘আলা সূরা আল-কাহ্‌ফের মধ্যে বলেছেন :

“নিশ্চয়ই পৃথিবীতে যা কিছু আছে আমি সেগুলোকে ওর জন্য অলংকার হিসেবে বানিয়েছি তাদেরকে (মানুষদের) পরীক্ষা করার জন্য যে, তাদের মধ্যে কাজেকর্মে কে শ্রেষ্ঠ। [সূরা কাহাফ ১৮ : ৭]

আপনার জীবন ও প্রত্যাহিক কাজকর্মের প্রতি নিজের দৃষ্টিভঙ্গির ব্যাপারে মনোযোগী হোন। আল্লাহ্‌ তা‘আলা আমাদেরকে পর্যবেক্ষণ করছেন। আমাদের প্রতিটি পদক্ষেপ সম্পর্কে তিনি সম্যক অবগত। তার পর্যবেক্ষণের ব্যাপারে আমাদের বিবেচক হওয়া উচিত এবং তাঁকে স্মরণ করার উপর গুরুত্বারোপ করা উচিত। আমরা যদি আল্লাহ্‌কে ভয় করি এবং সর্বক্ষেত্রে তাঁর সম্পর্কে সচেতন হয়ে জীবন যাপন করি, তাহলে আমরা আমাদের সময়ের ব্যাপারেও দায়িত্বশীল হব এবং এর সদ্ব্যবহার করব।

দায়িত্বশীল এবং স্বতঃস্ফূর্ত হউন :

জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের বিভিন্ন ধরণের ঘটনা ও পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়, এবং সে অনুযায়ী আমাদের দায়িত্বও পরিবর্তিত হয়। সবার আগে আল্লাহ্‌র কাছে আমরা দায়ী। আমাদের জীবনের সকল দায়দায়িত্ব এর সাথে সংশ্লিষ্ট। শুধু যদি এই কথাটিই আমরা মনে রাখি তবে আর সবকিছু নিয়মানুযায়ীই হবে এবং অধিকাংশ গর্হিত কাজ এড়িয়ে চলা যাবে।

কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই আমরা নিজেদের ব্যক্তিগত কুপ্রবৃত্তিতে এতটাই মশগুল হয়ে ডুবে যাই যে, আমরা আমাদের দায়িত্বের বৈধ গণ্ডিকে মাড়িয়ে নিষিদ্ধ গণ্ডিতে পদার্পণ করি। আঙ্গুলের ছাপের মতো প্রতিটি মানুষ নিজ নিজ জীবনে স্বতন্ত্র। আমাদের মাঝে কেউ বিবাহিত, কেউ আবার অবিবাহিত। কেউ একক পরিবারের বাসিন্দা, কেউ আবার যৌথ পরিবারের। কারও সন্তানসন্ততির সংখ্যা দুই তিনটা, কারও আবার বাড়ি ভর্তি, কারও একটিও নেই।

যার ফলে আমাদের প্রত্যেকের দায়িত্ব এবং কর্তব্যের ভার আলাদা, এবং অবসর সময়ের পরিমাণটাও ভিন্ন ভিন্ন। আপনাকে আপনার সকল দায়দায়িত্বের তালিকা করতে বললে আপনি হাঁপিয়ে যাবেন। যাই হোক, ‘কী কী কাজ করছেন’ তার তালিকা করার চেয়ে কাজগুলো সময় মতো হচ্ছে কিনা সেটাই আসল কথা।

আমাদের চলার পথের ‘সঠিক’ আর ‘অত্যাবশ্যকীয়’ এই দুটো কাজকে উর্দ্ধে রেখে, আমরা যদি কী করলে আরও ভালো হবে, উপকার হবে, সেগুলো খেয়াল করি, তাহলে দেখতে পারব, এসব কাজের মাধ্যমেই আমরা আনন্দ ও তৃপ্তি পাচ্ছি যা হয়তো শুধু নিছক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সম্ভব নয়।

আমাদের এই বিচিত্র জীবনের বিভিন্ন পরিস্থিতিতে আমরা যদি ভালোভাবে লক্ষ্য করি, তাহলে বুঝতে পারব যে, আল্লাহ্‌ তা‘আলা আমাদের যা কিছু দিয়েছেন তার সবকিছুর মধ্যেই কোনো না কোনোভাবে কল্যাণ নিহিত রয়েছে। আমাদের প্রতি আল্লাহ্‌র অনুগ্রহসমূহকে আমরা যত স্বতঃস্ফূর্তভাবে স্বীকার করব, ততই আমরা উত্তরোত্তর কল্যাণ লাভ করব।

আল্লাহ্‌ আপনাকে যেকোনো পরিস্থিতিতেই ফেলুন না কেন, সেগুলোকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে গ্রহণ করুন। পারিপার্শ্বিকতাকে বিবেচনায় নিয়ে পরিপূর্ণভাবে আপনার কর্তব্য সম্পাদন করুন। নিজের মনকে জিজ্ঞেস করুন আপনার উপর আল্লাহ্‌ তা‘আলার হক্ব আপনি ঠিকমতো আদায় করছেন তো? অন্যের হক্ব এবং নিজের উপর হক্ব আদায় করছেন তো?

সৎ সঙ্গে থাকুন

আমাদের অধিকাংশেরই একজন “সবচেয়ে কাছের বন্ধু” থাকে। তার সাথেই আমরা আমাদের হৃদয়ের গোপন কথাগুলোও ভাগাভাগি করি, সারাদিন কি হচ্ছে না হচ্ছে সব আমরা তার সাথে আলাপ-আলোচনা করি।

নবী (সা) বলেছেন “প্রত্যেকেই তার বন্ধুর বিশ্বাসকে অনুসরণ করে। সুতরাং কাকে বন্ধু বানাচ্ছো ভেবে দেখো।” [আবূ দাঊদ, অধ্যায় : ৪১, হাদীস ৪৮১৫ ও তিরমিযী]

ভালো বন্ধুরা আপনার সব কথাই মনযোগ দিয়ে শুনবে। কিন্তু যেই মূহুর্তে আপনি অন্যের গীবত করা শুরু করবেন, সে আপনাকে থামিয়ে দিবে। আপনি খারাপ দিকে ঝুঁকে গেলে সে আপনাকে ভালো কাজের দিকে টেনে তুলবে। সে আল্লাহ্‌র কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে আপনাকে খারাপ কাজের ব্যাপারে সতর্ক করে দিবে।

আল্লাহ্‌র অবাধ্যতা থেকে সে আপনাকে বারণ করবে। বন্ধুত্ব নষ্ট হওয়ার ভয়ে সে আপনাকে ওই কথা বলা থেকে বিরত থাকবে না। আপনি যদি এইরকম কোন বন্ধু পাওয়ার মতো যোগ্য হন, তাহলে তার এই কথাগুলো ভালো মনেই গ্রহণ করবেন এবং অবশ্যই আল্লাহ্‌ তা‘আলার প্রশংসা করবেন যে, তিনি আপনাকে এমন একজন ভালো বন্ধু জুটিয়ে দিয়েছেন।

নিজের দুর্বলতা এবং কুপ্রবৃত্তিগুলোকে চিহ্নিত করুন

আমাদের সবার মধ্যেই এসব আছে। কেউ কেউ এগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারি, কেউ আবার সেগুলোতেই গা ভাসাই। যেমন : ফোনে কথা বলা, বন্ধুদের ই-মেইল করা, কেনাকাটা কিংবা বিভিন্ন সামাজিক কাজ ও চাকরির কারণে বাইরে বের হওয়া, এমনকি দা‘ওয়াহ কিংবা শিক্ষার কাজে বের হওয়া। এধরণের প্রতিটি কাজের ক্ষেত্রেই এমন হতে পারে যে, আমরা হয়তো আমাদের মূল দায়িত্ব বাদ দিয়ে শুধু এগুলো নিয়েই ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়েছি।

ভারসাম্যপূর্ণ জীবনের অংশ হিসেবে এগুলোর কোনোকিছুই খারাপ নয়, যদি এসবের মধ্যে কোনো হারাম কিছু না থাকে। কিন্তু এসবে অংশগ্রহণ যদি আপনার দৈনন্দিন জীবনের অন্যান্য ‘অত্যাবশ্যকীয়’ কাজের উপর প্রভাব ফেলে, তাহলে কিয়ামতের দিন আপনাকে হয়তো অনেক প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে।

একান্তে কিছুক্ষণ বসে একটু চিন্তা করে দেখুন, কোথায় এবং কীভাবে আপনি আপনার সময় ব্যয় করছেন। অনেক সময়ই দেখা যায় আমরা হয়তো এমন সব কাজে আমাদের ব্যস্ত করে রেখেছি যেগুলো আপাতদৃষ্টিতে ভালো মনে হলেও, সেগুলো আদৌ কোনো দরকারি কাজ নয়। যেসব কিছু আপনার জীবনকে অধিক পরিমাণে প্রভাবিত করছে, সেগুলো সনাক্ত করুন।সময়ের সাথে ঐ কাজগুলো কতটুকু জরুরী তা মূল্যায়ন করুন। আপনি কি আপনার ‘অত্যাবশ্যকীয়’ কাজগুলো বাদ দিয়ে এগুলোর জন্য সময় বের করে নিচ্ছেন? এগুলো কি আপনার পরিবারের অন্যান্য মানুষদের সাথে আপনার সম্পর্কের উপর প্রভাব ফেলছে? এই কাজগুলো পুরোপুরি ছেড়ে দেওয়ার দরকার নেই। তবে এসবের মধ্যে একটা ভারসাম্য বিধান করা জরুরী।

অবসর সময় অবশ্যই আনন্দদায়ক। আর এই আনন্দের সময়টা যেন একটু বেশী বেশী হয় এটা সবাই চায়। কিন্তু এর সাথে আমাদের এটাও মনে রাখা উচিৎ যে, প্রতি মূহুর্তে আমরা আমাদের চূড়ান্ত গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। এই সময় আর ফিরে আসবে না।

আসুন আল্লাহ্‌ রব্বুল ‘আলামীন যেভাবে বলেছেন ঠিক সেভাবেই আমরা আমাদের সময়কে ব্যবহার করি:

“সময়ের কসম, নিশ্চয়ই মানুষ ক্ষতিগ্রস্থতায় নিপতিত। তবে তারা ছাড়া যারা ঈমান এনেছে, সৎকাজ করেছে, পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দিয়েছে এবং পরস্পরকে ধৈর্যের উপদেশ দিয়েছে।” [সূরা আল-আস্‌র, ১০৩ : ১-৩]

আপনি নিজেই নিজেকে আল্লাহ্‌র বিধান অনুযায়ী যাচাই করে দেখুন। আপনার মনেও সেই ব্যধি উঁকিঝুঁকি দেয় কিনা সে ব্যাপারে নিশ্চিত হউন। আল্লাহ্‌ বিধান অনুযায়ী সেই রোগের চিকিৎসা করুন। হৃদয়ের পরিশুদ্ধির মধ্য দিয়ে মনে প্রশান্তির জন্ম হয় এবং সেই প্রশান্তি উপলব্ধি করা যায়।


Sunday, June 23, 2013


নাস্তিক একজন জ্ঞানীকে লক্ষ্য করে বলল, “আপনি যদি আমার তিনটি প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতে পারেন, তবে আমি মুসলমান হয়ে যাবো।”

১) সব কাজ যদি আল্লাহর মর্জি-তে হয়, তবে পাপ করলে মানুষের তাতে কী দোষ?

২) শয়তানকে আগুন থেকে সৃষ্টি করাহয়েছে, তাহলে জাহান্নামের আগুন তাকে কীভাবে স্পর্শ করবে...??

৩) আল্লাহকে তো দেখা যায় না,তাহলে আল্লাহকে মানেন কেন???

নাস্তিক এর বাক্যালাপ শেষ হলে হাতে একটি মাটির ঢিল নিয়ে জ্ঞানী লোকটি তার দিকেছুঁড়ে মারলেন।

নাস্তিক রাগান্বিত হয়ে বিচারক সমীপে অভিযোগ দায়ের করলো। জজ জ্ঞানী লোকটিকে ডেকে বলল, “তুমি এই লোকটি কেঢিল মেরেছ কেন ?”

জ্ঞানী ব্যক্তি প্রত্যুত্তর করলেনঃ

১) আমি তো আল্লাহর মর্জিতে ঢিল মেরেছি, তাতে আমার কী দোষ ?

২) এই লোক তো মাটির সৃষ্টি, তবে মাটির ঢিলায় তার কষ্ট লাগবে কেন ???

৩) শরীরে তো ব্যথা দৃষ্টি গোচর হয় না, তবে সে অনুভব করে কেন ???

Wednesday, June 19, 2013



Google - এর প্রতিষ্ঠাতা: Sergey


Brin, Larry Page
Facebook - এর প্রতিষ্ঠাতা: Mark

Zuckerberg, Dustin Moskovitz, Chris
Hughes, Eduardo Saverin

Wikipedia - এর প্রতিষ্ঠাতা: Jimmy
Wales, Larry Sanger

Youtube - এর প্রতিষ্ঠাতা: Steve
Chen, Chad Hurley, Jawed Karim

Twitter - এর প্রতিষ্ঠাতা: Evan
Williams, Biz Stone, Jack Dorsey

eBay - এর প্রতিষ্ঠাতা: Pierre
Omidyar

Orkut - এর প্রতিষ্ঠাতা: Orkut
Buyukkokten

MySpace - এর প্রতিষ্ঠাতা: Tom
Anderson, Chris DeWolfe

Friendster - এর প্রতিষ্ঠাতা:
Jonathan Abrams

Yahoo - এর প্রতিষ্ঠাতা: David Filo,
Jerry Yang

Hotmail - এর প্রতিষ্ঠাতা: Sabeer
Bhatia

Wikileaks - এর প্রতিষ্ঠাতা: Julian

Assange

Friday, June 7, 2013

 মজার মজার সেইসব বিখ্যাত উক্তি

১। ভিভ রিচার্ডস ও গ্রেগ থমাস

গ্ল্যমারগন ও সমারসেটের একটা কাউন্টি ম্যাচে গ্ল্যমারগনের পেস বোলার গ্রেগ থমাস বল করছিলেন স্যার আইজ্যাক ভিভিয়ান অ্যান্ড্রু রিচার্ডসকে। পর পর দুটি বলে ভিভ রিচার্ডসকে পরাস্ত করার পরে থমাস এগিয়ে গিয়ে বললো, ‘ তোমার বিস্মিত হওয়ার কিছু নাই! ফর ইয়োর ইনফো - এটা লাল রঙের, গোল আকৃ্তির এবং ওজন প্রায় পাঁচ আউন্স!’

পরের বলেই রিচার্ডস তাকে ‘রয়্যাল ট্রিটমেন্ট’ দিলো, বল হাওয়ায় ভাসতে ভাসতে গিয়ে পড়লো মাঠের পাশের নদীটাতে! এবার রিচার্ডস এগিয়ে গিয়ে বললো, ‘গ্রেগ, তুমি তো জানো বলটা দেখতে কেমন; যাও, ওটাকে এখন খুঁজে নিয়ে আসো!’

২। ফ্রেড ট্রুম্যান ও রামান সুব্বা রাও

এটা অনেকদিন আগের, এবং নিজের দলের খেলোয়াড়দের মধ্যেই ঘটনা! ব্রিটিশ বোলার ফ্রেড ট্রুম্যান বোলিং করছিলেন। ব্যাটসম্যানের ‘এজ’ হলো, বল চলে গেল ফার্স্ট স্লিপে দাঁড়ানো রামান সুব্বা রাও-এর দু’পায়ের ফাঁকে এবং যথারীতি মিস!

ট্রুম্যান কিছুই বললো না। সে যখন ওভার শেষে রামান সুব্বা রাওকে পাশ কাটিয়ে চলে যাচ্ছিলো, রাও লজ্জিত স্বরে মিনমিনে গলায় ক্ষমা চাইলো, ‘স্যরি, আই শুড হ্যাভ কেপ্ট মাই লেগস টুগেদার’!

ক্ষিপ্ত ট্রুম্যান শুধু বললো, ’২৬ বছর আগে তোমার মায়েরও তাই করা উচিত ছিলো’!

৩। শেন ওয়ার্ন ও সৌরভ গাঙ্গুলী

ভারতের মাটিতে ভারত-অস্ট্রেলিয়া ওয়ানডে ম্যাচ হচ্ছে! শচীন-গাঙ্গুলী ওপেনিং জুটি ব্যাটিং করছে অনেকক্ষন ধরে।

একসময় শেন ওয়ার্নের বোলিং-এ গাঙ্গুলী বেশ কয়েকটা বল টাইটভাবে ডিফেন্স করলো! ওয়ার্ন সামনে হেঁটে গিয়ে গাঙ্গুলীকে বললো, ‘শোনো, এই বিশাল সমর্থকরা পয়সা কেটে মাঠে এসেছে শচীনের সুপার শটগুলা দেখার জন্য, তোমার ডিফেন্স করা দেখতে নয়!’

বলার অপেক্ষা রাখে না, এক ওভার পরেই গাঙ্গুলী স্ট্যাম্পড আউট বাই ওয়ার্ন!

৪। রিচার্ড স্টবো ও ড্যানি ওয়াহ

সেন্স অফ হিউমারের দিক দিয়ে এটাকেই আমি সেরা বলে মনে করি!

সিডনীতে একটা ফার্স্ট ক্লাস ম্যাচে নিউ সাউথ ওয়েলসের সাবেক পেস বোলার রিচার্ড স্টবো বল করছিলো ড্যানি ওয়াহকে। ড্যানি হচ্ছে স্টিভ ও মার্ক ওয়াহ-র আপন ছোট ভাই।

স্টবো-র টানা কয়েকটা ডেলিভারিতে ড্যানি ‘আউটসাইড এজ’ হওয়া থেকে বারবার ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাচ্ছিলো। স্টবো এগিয়ে এসে বিস্মিতস্বরে বললোঃ ‘মাইট, আর ইউ ফাকিং অ্যাডোপ্টেড?’

৫। ইয়ান হিলি ও অর্জুনা রানাতুঙ্গা

ইয়ান হিলির এই লিজেন্ডারী কমেন্টটা ধরা পড়েছিলো চ্যানেল নাইনের মাইক্রোফোনে!

সিডনিতে একটা ওয়ানডে ম্যাচে প্রচন্ড গরম পড়েছিলো! ব্যাটিং করতে করতে রানাতুঙ্গা অত্যধিক তাপে বেশ পরিশ্রান্ত হয়ে শেষমেষ একজন ‘রানার’ ডাকলো!
পিছন থেকে ইয়ান হিলি বলে উঠলো, ‘আনফিট ভোটকা এক াগী হওয়ার কারনে নিশ্চয়ই তুমি রানার পেতে পারো না!’

৬। মার্ভ হিউজ ও ভিভ রিচার্ডস

মার্ভ হিউজ ও ভিভ রিচার্ডসের শত্রুতা বেশ পুরনো! সঙ্গতকারনেই হিউজ সবসময়ই রিচার্ডসকে স্লেজিং-এর মাধ্যমে প্রায়ই উত্যক্ত করতো!

একবার ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠে একটা টেস্ট ম্যাচে হিউজ একটা বাজে শব্দও ব্যবহার করলো না রিচার্ডসের প্রতি! শুধু প্রতিটা বল শেষেই রিচার্ডসের দিকে নির্নিমেষ একটা চাহনি দিতে থাকলো!
বিরক্ত রিচার্ডস বললোঃ ‘এটা আমাদের ভূমি, আমাদের কালচার! আমার দিকে তোমার তাকিয়ে থাকার দরকার নেই। আমাদের কালচারে আমরা শুধু বোলিং-এই মনোযোগ দেই!’

এক্ষেত্রেও হিউজ কিছুই বললো না যেটা তার চরিত্রের সাথে আসলেই যায় না! কিন্তু এরপর যখন সে রিচার্ডসকে আউট করলো, সামনে এগিয়ে এসে ঘোষনা করলোঃ ‘আমাদের কালচারে আমরা শুধু বলি – ফাক অফ!’

৭। রবি শাস্ত্রী ও অসি দ্বাদশ খেলোয়াড়

রবি শাস্ত্রী ব্যাট করছিলো অসিদের বিরুদ্ধে! কাছেই ফিল্ডিং করছিলো অসিদের দ্বাদশ খেলোয়াড় (নামটা মনে নাই)। শাস্ত্রী একটা বলে আলতো শট নিলো ওই ফিল্ডারের দিকে এবং একটা সিঙ্গেলস নেওয়ার চেষ্টা করলো! ওই দ্বাদশ ব্যাক্তি ত্বড়িৎগতিতে বলটা পিক করলো, এবং চেঁচিয়ে শাস্ত্রীকে বললো, ‘তুমি যদি ক্রিজ থেকে এক পা-ও এগিয়েছো, আই উইল ব্রেক ইয়োর ফাকিং হেড!’

শাস্ত্রীর জবাবঃ ‘তুমি যেভাবে কথা বলতে পারো, সেভাবে যদি ব্যাটিংটাও করতে পারতে, তাইলে আজকে আর ফাকিং দ্বাদশ খেলোয়াড় থাকতে না!’

৮। ইয়ান হিলি ও অর্জুনা রানাতুঙ্গা

হিলি-রানাতুঙ্গার আরো একটা এপিক!

একটা টেস্ট ম্যাচে শেন ওয়ার্ন অনেকক্ষন ধরেই চেষ্টা করছিলো অর্জুনা রানাতুঙ্গাকে প্রলুব্ধ করতে যাতে সে ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে আসে ও শট খেলার চেষ্টা করে! কিন্তু কিছুতেই কিছু হচ্ছিলো না, রানাতুঙ্গা অবিচল ক্রিজে দাঁড়িয়ে ডিফেন্স করেই যাচ্ছে!

পিছন থেকে তাই ইয়ান হিলি বললোঃ ‘‘ওহে ওয়ার্নি, বলটা যেখানে ফেলছো, সেখানে বরং একটা ‘মারস’ চকলেট রেখে দাও, তাইলেই হয়তো ভোটকা খাদকটা ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে আসতে পারে!’’

৯। স্টিভ ওয়াহ ও পার্থিব প্যাটেল

এটা ২০০৪ এর ঘটনা, অস্ট্রেলিয়ার মাঠে ভারতের সাথে টেস্ট সিরিজ! সিরিজে ১-১ এ সমতা। সিডনিতে ফাইনাল টেস্ট হচ্ছে, এবং ভারত ঐতিহাসিক সিরিজ বিজয় থেকে ছয় উইকেট দূরে আছে! ব্যাটিং-এ আছে অসি অধিনায়ক স্টিভ ওয়াহ যে কিনা আগেই ঘোষনা করেছে এটাই তার জীবনের শেষ ম্যাচ! সিরিজ বাঁচানোর তাগিদে স্টিভ এই টেস্টটিকে ড্র করার জন্যে প্রচন্ড চেষ্টা করে যাচ্ছে, কিছুতেই কোন আজে-বাজে শট খেলছে না! মূলত ভারতের বিজয়ের সামনে একমাত্র বাধা বলতে গেলে এখন স্টিভ ওয়াহই!

তাই স্টিভকে প্রলুব্ধ করার জন্যে ১৬-বছর বয়সী উইকেট কিপার পার্থিব প্যাটেল বললোঃ ‘‘হেই স্টিভ, যাবার আগে তোমার সেই বিখ্যাত কয়েকটা স্লগ সুইপ মেরে দেখলে কেমন হয়, বলো তো?’’

স্টিভের উত্তরঃ ‘বাবু, ইউ বেটার শো মি সাম রেসপেক্ট! মনে রেখো, আমার যখন ডেব্যু হয় তখন তুমি ডায়াপার ভিজিয়ে বেড়াও!’

[একজন আশরাফুল এবং আমরা]

আমাদের দেশে সবসময়েই অপরাধ করে পার পেয়ে যায় রুই , কাতলা, রাঘব বোয়ালরা আর ধরা পরে শুধু চুনোপুটিরা।উদাহরন :আশরাফুল।

আমরা চুনোপুটিদের পিন্ডি চটকাতে প্রস্তুত।আর রাঘব বোয়ালদের মাথায় তুলে নাচি।

ব্যাপারটা যেন " লঘু পাপে গুরু দন্ড " আর " গুরু পাপে লঘু দন্ড দেয়ার মত।

এজন্যই চাপা পড়ে পদ্মা সেতুর কেলেংকারী, হলমার্ক কেলেংকারী, হাওয়া ভবন কেলেংকারী, অবৈধ দশ ট্রাক অস্ত্র মামলা।অথচ " দুর্নীতির রাজপুত্র বলে খ্যাত রাজনীতিবিদরা অপরাধী হয়েও আদালত প্রাঙনে নির্লজ্জের মত বিজয়ী চিহ্ন " ভি " দেখানোর সাহস পায়।....আর আশরাফুলরা নিজের চোখের জল ফেলে নিরবে....

আমরা কেউ ই একশ ভাগ স্বয়ংসম্পূর্ন মানুষ না।প্রত্যেকেরেই ছিদ্র আছে।তারপরেও আমরা অন্যের দোষ ধরার সময় নিজের ফুটোর কথা ভূলে যাই।

আশরাফুল তারকা।কিন্ত তারপরেও তার বড় পরিচয় তিনিও রক্তে, মাংসের মানুষ।তাই তিনিও ভূল করেছেন এবং এজন্য ক্ষমাও চেয়েছেন।

অথচ তারপরেও আমরা ফেসবুকে দেশপ্রেমে গদগদ হয়ে, গলার রগ ফুলিয়ে বলি " আশরাফুল কে আজীবন নিষিদ্ধ করা হোক।আশরাফুল শালায় দেশের সাথে বেঈমানী করেছে "।

আমরা ভূলে যাই কার্ডিফ, আমরা ভূলে যাই 17 বছরের এক কিশোরের দুনিয়া কাঁপানো অভিষেক সেঞ্চুরীর কথা, আমরা ভুলে যাই গায়নায় সেই অবিশ্বাস্য স্ক্রুপের কথা, আমরা ভূলে যাই ইংলিশ দের নাকের জল, চোখের জল এক করে দেয়া সেই 52 বলে সেই 94 রানের কথা।আমরা প্রতিদিন ভূলে যাই আরো কত কি!!!

হায় ! আমাদের মেমোরি গোল্ড ফিসের থেকেও খারাপ.... আমরা বড় বড় দুর্নীতিবাজদের হাজার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির কথা ভুলে গেলেও ভূলতে পারিনা আশরাফুলের এই চুনোপুটি মার্কা কলংক।আরে ভাই চাঁদের ও তো কলংক আছে।ছোট সময়েই তো পড়েছি "পাপকে ঘৃনা কর পাপিকে নয়।" আশরাফুলের ছোট্ট একটা ভূলের কারনে তার গত বারো বছরের অর্জন কেন মিথ্যে হয়ে যাবে??

আমরা প্রতিদিন একটু একটু করে স্বার্থপর হয়ে যাচ্ছি।এক কথায় অকৃতগ্গ।অকৃতগ্গতা আমাদের রক্তে মিশে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত।

আশরাফুল যেহেতু অপরাধ করেছে, তাই শাস্তি তার প্রাপ্য।কিন্ত মাথায় রাখতে হবে তার এই অপরাধের পিছনের নাটের গুরুরা যেন তাদের কৃতকর্মের সাজা পায়।

একজন আশরাফুল চোখের পানিতে বালিশ ভিজাবে, দীর্ঘশ্বাসে ভারী করবে বুক আর আরেকজন সেলিম চৌধুরী (ঢাকা গ্লাডিয়েটরর্সের মালিক) মোচে তা দিয়ে, ভুড়িতে হাত বুলিয়ে ঘুরে বেড়াবে তাতো হবেনা বস।

ক্ষমা চাওয়ার শিষ্টাচারটা আমাদের বাঙালিদের ঠিক স্বভাবে নেই।আশরাফুল সেই বিরল ব্যক্তি যে অকপটে নিজ দোষ স্বীকার করে ক্ষমা চেয়েছে।পৃথিবীতে স্পট ফিক্সিংয়ে জড়িত আর কেউ কখনো নিজ দোষ স্বীকারেই করেনি।ক্ষমা চাওয়াতো অনেক দূর॥

আশাকরি আশরাফুলের কাছ থেকে সবাই সত্য কথা বলার সত সাহসের শিক্ষা নিবে॥

সবশেষে সবাই কে একটা প্রশ্ন করি?

আশরাফুল যদি পাতানো ম্যাচ খেলে আজীবন নিষিদ্ধ হয় তাহলে যেসব মানুষ আমাদের 16 কোটি মানুষ কে নিয়ে প্রতিনিয়ত খেলে যাচ্ছে তাহলে তাদের কি সাজা হওয়া উচিত???
..........দিবাকর বিশ্বাস......

ছোটবেলায় শেখা সেই গুরুবাক্য নিশ্চয়ই আজও আমরা ভুলে যাইনি? "ছাত্রনং অধ্যয়নং তপঃ - ছাত্রছাত্রীদের জন্য পড়াশোনাই তপস্যা।" পড়াশোনায় অমনোযোগীদের কথা বাদ দিলে আজকের প্রায় সমস্ত ছাত্রছাত্রীই পড়াশোনার পেছনে তাদের সময়, শ্রম ও মনোযোগের বড় অংশটাই ব্যয় করে। প্রাইভেট টিউটর, বই পত্র, গাইড, পরীক্ষা ইত্যাদির বেড়াজালে আটকে আছে তাদের জীবন। আজকের এই তথ্যপ্রযুক্তিময় বিশ্বে সিরিয়াস ছাত্রছাত্রীদের অনেকেরই সময় কাটে ইন্টারনেটে রিসার্চ বা তথ্য অনুসন্ধান করে। উইকিপিডিয়ার মত সাইটগুলো ছাত্রছাত্রীদের পাঠ এবং গবেষণার গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক হিসেবে কাজ করে। আজকের এই ওয়েবসাইট রিভিউ পোস্টে আমি এমন সাতটি অনলাইন টুল-এর খোঁজ দিলাম যেগুলো ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সহায়কের ভূমিকা পালন করতে পারে। টুলগুলোকে সাজানো হল বিষয় অনুসারে। সঙ্গে দেয়া হল ওয়েব অ্যাড্রেস। তাহলে আর কি? মনোযোগী ছাত্রছাত্রীরা, আজই দেখে নিন এসব সাইট। সাফল্য আনুন পড়াশোনায়!

www.khanacademy.org

১।  Chemistry
ডায়নামিক পিরিয়ডিক টেবিল ওয়েব সাইট:
www.ptable.com
ptable.JPG
এই পিরিয়ডিক টেবিল বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদানকে আলাদা আলাদাভাবে শিখতে সাহায্য করে। আপনি এসব উপাদানের aggregate state (সলিড, লিকুইড, গ্যাস, অজানা) অনুসারে এগুলোকে হাইলাইট করতে পারেন। অথবা পারেন গ্রুপ (উপদলসহ অ-ধাতব এবং উপদলসহ ধাতব) অনুসারে হাইলাইট করতেও। এ টেবিল থেকে কোনো একটা গ্রুপের ওপর ক্লিক করলে সম্পর্কিত উইকিপেডিয়া নিবন্ধসহ পৃথক একটি উইন্ডো খুলে যাবে।
বিভিন্ন উপাদানের পিরিয়ডিক টেবিল ওয়েব সাইট: www.popsci.com/files/periodic_popup.html
popsci.JPG
এই পিরিয়ডিক টেবিলটি আগের টেবিলটির চাইতে তুলনামূলকভাবে দৃঢ়বদ্ধ এবং প্রতিটি রাসায়নিক উপাদান সম্বন্ধে দ্রুত একটি সারাংশ পেতে চাইলে এটি খুবই কার্যকর। নিচের স্ক্রিনশট থেকে যেমন বোঝা যাচ্ছে, প্রতিটি উপাদানের সঙ্গে একটি করে মানানসই ছবি থাকবে এবং এটির ওপর ক্লিক করলে তথ্যসমৃদ্ধ ছোট একটি উইন্ডো খুলে যাবে।
২।  Biology
ফোল্ডইট ওয়েব সাইট:
www.fold.it
fold.it_.JPG
বায়োলজির সিরিয়াস ছাত্রছাত্রীদের জন্য ফোল্ডইট একটি অত্যাবশ্যকীয় পাঠ উপকরণ। এটি ছাত্রছাত্রী এবং গবেষক উভয়কেই প্রোটিন সম্বন্ধে আরো ভাল করে জানতে সাহায্য করবে। সত্যি বলতে কি, এটি যতটা না পাঠ উপকরণ তার চাইতে বেশি একটি মজার খেলা। আগে থেকে বর্ণিত কাঠামো অনুসরণ করে প্রোটিন মলিকিউল তৈরি করাই হল এই গেমে আপনার কাজ।
৩।  Mathmetics
ম্যাথওয়ে ওয়েব সাইট:
www.mathway.com
mathway.JPG
এই অনলাইন টুলটি আপনার বিভিন্ন গাণিতিক সমস্যা সমাধানে সাহায্য করবে। আপনার প্রবলেম স্টেটমেন্টটি নির্দিষ্ট স্থানে প্রবেশ করান, একটি বিষয় বাছাই করুন এবং সমাধান জানার জন্য ক্লিক করুন solve বাটনে। ঐ সমাধানে পৌঁছার জন্য যেসব ধাপ অনুসরণ করা হয়েছে সেগুলোও দেখিয়ে দেয়া হবে।
স্পিডক্রাঞ্চ ওয়েব সাইট: www.speedcrunch.org/en_US
speedcrunch.JPG
স্পিডক্রাঞ্চ হচ্ছে অত্যন্ত শক্তিশালী একটি ডেস্কটপ ক্যালকুলেটর। বিভিন্ন ধরনের গাণিতিক সমস্যা সমাধানের জন্য খুবই উপযোগী বেশ কিছু সহায়ক লাইব্রেরি (উপাত্তভাণ্ডার) সংরক্ষিত আছে এতে।
৪।  Language
লাইভমোচা ওয়েব সাইট:
www.livemocha.com
livemocha.JPG
এটি হচ্ছে ভাষা শেখার কাজে ব্যবহৃত একটি সোশ্যাল নেটওয়ার্ক। এর সাহায্যে আপনি যেমন আপনার মাতৃভাষা শেখার কাজে কেউ একজনকে সাহায্য করতে পারেন তেমনি সেও পারে আপনি শেখার চেষ্টা করছেন এমন একটি বিদেশী ভাষা শিক্ষায় আপনাকে সাহায্য করতে।
ভারবালার্ন ওয়েব সাইট: www.verbalearn.com
verbalearn.JPG
এই ওয়েব সাইটের সাহায্যে অনলাইন স্টাডি সেশনের মাধ্যমে আপনি আপনার ইংরেজি ভাষা দক্ষতাকে বৃদ্ধি করতে পারবেন। আপনার সঙ্গে সঙ্গে এ টুলটি নিজেও শিখতে থাকবে, সে সঙ্গে আপনার অগ্রগতি এবং দুর্বলতার একটি রেকর্ডও সংরক্ষণ করতে থাকবে। অফলাইনে নিজের স্টাডি লিস্ট পর্যালোচনা করার মাধ্যমে বিভিন্ন শব্দের মানে আরো ভালভাবে মনে রাখতে পারবেন, সে সঙ্গে এগুলোর উচ্চারণ কী হবে তাও অনলাইনে জেনে নিতে পারবেন।


Squad
Alejandro Sabella
-
Lionel Messi's presence, meanwhile, is still a question mark. The Barcelona star was included in the squad, and reports from training suggest that he will be fit to take the captain's armband against Colombia. With questions remaining over whether he is ready to play, though, coach Alejandro Sabella has refused to confirm his place in the first XI. Erik Lamela or Ezequiel Lavezzi are prime candidates to step in should he be unavailable. 
May be all spectators wait to  see this  match.

Marque slider

আপনাকে FreeTalk এ স্বাগতম Thank you for come Here

FreeTalk. Powered by Blogger.

Popular Posts

Blog Archive